চরম বাংলা জোকস এসএমএস best bangla jokes sms
১০০ টাকা ফী
এক জ্যোতিষী বিভিন্ন সমস্যায় মানুষকে নানা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। একটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে বসে আছেন তিনি।
তাতে লেখা- ‘তিনটি প্রশ্নের ফি একশত টাকা’।
আগন্তুক : আপনি কি জ্যোতিষী, মানুষকে বিভিন্ন সমস্যার পরামর্শ দিয়ে থাকেন?
জ্যোতিষ্ক : হ্যাঁ
আগন্তুক : মাত্র তিনটি প্রশ্নের জন্য একশত টাকা ফি?
জ্যোতিষ্ক : হ্যাঁ
আগন্তুক : ফি টা একটু বেশি বেশি লাগছে না?
জ্যোতিস্ক : হ্যাঁ, ফি-টা একটু বেশিই, আপনার তিনটি প্রশ্নই শেষ। তাড়াতাড়ি একশত টাকা দিন।
০২.
হাবলু নতুন টেলিভিশন কিনছে। বাড়ি ফিরেই সে টেলিভিশনটা এক ড্রাম পানির ভেতর ডুবিয়ে দিল। ঘটনা দেখে ছুটে এলেন এক প্রতিবেশী।
প্রতিবেশী: আরে, করছেন কী, করছেন কী?
হাবলু: হে হে, আর বলবেন না। নতুন টিভি কিনলাম। দোকানদার বলল, রঙিন টিভি! ভাবলাম, ব্যাটা ঠকিয়ে দিল কি না, তাই
পানিতে ডুবিয়ে দেখছিলাম, রং উঠে যায় কি না!
০৩.
ইন্টারভিউ
ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো "ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল" এর ইংরেজি কি হবে?
এটার ইংরেজি পারি না স্যার | আরবিটা পারি |
আরবিটা পার � ঠিক আছে বল |
ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন
০৪.
ইন্টারভিউ বোর্ডে বল্টুকে প্রশ্ন করলেন এক
প্রশ্নকর্তা, - "কল্পনা করো তো, তুমি একটা ২০ তলা
বাড়ির ১৫ তলায় আছ। এমন সময় ভীষণ আগুন লেগে
গেল। সবাই ছোটাছুটি শুরু করল। তুমি কী করবে?"
বল্টুঃ আমি কল্পনা করা বন্ধ করে দেব!
০৫.
এক লোক একদিন পথে টাকা
ভর্তি একটি মানি ব্যাগ পেলো
তো সে রেডিও সঙ্গিকে কল দিলো..
হ্যালো এটা কী রেডিও সঙ্গি??
আরজে- হ্যা বলুন??
আমি একটা টাকা ভর্তি মানিব্যাগ
পাইছি...
আরজে- তো আপনি কি মানিব্যাগ
টি ফেরত দিতে চান??
না আমি তো যার মানিব্যাগ
টা হারিয়ে গেছে তার জন্য
একটি Sad song এর
রিকুয়েস্ট করতে চাইছিলাম..
০৬.
দুই বন্ধুর সাথে কথা হচ্ছে
১ম বন্ধু :কিরে তোর ব্যবসা কেমন চলছে।
২য় বন্ধু :ব্যবসা তো পা থেকে মাথায় উঠছে।
১ম বন্ধু :মানে?
২য় বন্ধু :আরে বুঝলিনা আগে করতাম
জুতার ব্যবসা এখন করি টুপির ব্যবসা।
০৭.
দাঁতের ডাক্তারের কাছে এক মেয়ে এসে বলল-
মেয়ে : ডাক্তার সাহেব, আপনি দাঁত তুলতে পারেন?
ডাক্তার : হ্যাঁ, পারি।
মেয়ে : তাহলে যে আমার সঙ্গে আমাদের বাড়ি যেতে হবে। আমার দাদির দাঁত তুলতে হবে।
ডাক্তার : তা যাওয়া যাবে। ফি কিন্তু ডাবল দিতে হবে।
মেয়ে : সেটা সমস্যা না, চলেন আমার সঙ্গে।
ডাক্তার মেয়েটার বাড়ি গেল। সেখানে গিয়ে মেয়েটার দাদিকে বলল-
ডাক্তার : দেখি, আপনার কোন দাঁত তুলতে হবে?
দাদি : আমার সঙ্গে একটু কষ্ট করে পুকুরপাড়ে চলেন।
পুকুরপাড়ে গিয়ে দাদি বললেন, আজ গোসল করতে গিয়ে পুকুরে দাঁত পড়ে গেছে। আপনি কষ্ট করে তুলে দেন!
০৮.
এক কৃপন লোক কোন এক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখল যে, এক মুমূর্ষ রোগীর জন্য রক্তের প্রয়োজন। তার গ্রুপের সাথে মিল থাকায়
,সে পত্রিকায় দেয়া ঠিকানা মত ঐ রোগীর সাথে যোগাযোগ করল। । তো ঐ কৃপন লোক সেই রোগীকে ১ ব্যাগ রক্ত দিল।
রোগী ভদ্রলোক সুস্থ্য হয়ে কৃপন লোকটিকে ১ লাখ টাকা দিল।
এর কয়েক মাস পর ঐ রোগীর আবার রক্তের প্রয়োজন হওয়ায়, সে সেই কৃপন লোকটিকে খবর দিল।
কৃপন লোকটি আরো ১ লাখ টাকার লোভে আবার ১ ব্যাগ রক্ত দিল।
রক্ত দেয়ার পরে রোগী ভদ্রলোক তাকে ১০০ টাকার ১ টি নোট দিল। কৃপন লোকটি তাকে বললো,
ভাই এর আগে রক্ত দেয়ার পর আমাকে ১ লাখ টাকা দিয়েছিলেন, আজ ১০০ টাকা কেনো ?
উত্তরে লোকটি বললো, কি করবো ভাই, আমার শরীরে যে কৃপনের রক্ত ঢুকে গেছে
০৯.
কৃপণ এক লোক লটারিতে গাড়ি পেয়ে গেল। বন্ধুরা ছুটে এলো তাকে অভিনন্দন জানাতে, কিন্তু সে মুখ গোমড়া করে বসে রইল।
বন্ধুরাঃ কী ব্যাপার, লটারিতে গাড়ি পেয়েও তুমি মনমরা হয়ে বসে আছ কেন?
কৃপণ লোকঃ একটা বোকামি করে ফেলেছি, খামাখাই দুটো টিকিট কিনেছিলাম। একটা কিনলেই তো হতো।
১০.
অনেক দিন পর দুই বন্ধুর দেখা। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গল্পের এক ফাঁকে একজন আরেক জনকে বর্তমানে চাকরি কার কেমন চলছে জিজ্ঞেস করতেই -
প্রথম বন্ধু : আজই চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে এলাম।
দ্বিতীয় বন্ধু : কেন? এ কী বলিস তুই? কী হয়েছিল মালিকের সঙ্গে?
প্রথম বন্ধু : আর বলিস না, কোম্পানির এমডি ডেকে নিয়ে যা বললেন, তাতে আর ওই অফিসে কাজ করা যায় না।
দ্বিতীয় বন্ধু : অত সেন্টিমেন্টাল হোস কেন রে? চাকরি করতে গেলে বসদের একটু-আকটু কথা শুনতেই হয়। বল তো এমডি তোকে কী বলেছেন?
প্রথম বন্ধু : একটি পত্র হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললেন, এ মুহূর্তে তোমাকে বরখাস্ত করলাম।
১১.
ছেলে ও বাবার মধ্যে কথা হচ্ছেঃ
ছেলেঃ বাবা টাকা দাও। একটা মোবাইল কিনব।
বাবাঃ মোবাইল কিনবি? তোরে না দুই মাস আগেই ১০ হাজার টাকা দিলাম নতুন মোবাইলের লাইগা!
ছেলেঃ হে দিছ, কিন্তু এবার একটা থ্রিজি মোবাইল কিনব।
বাবাঃ থ্রিজি মোবাইল! সেইডা আবার কী?
ছেলেঃ থ্রিজি কী জানো না? থ্রিজি হলো থার্ড জেনারেশন মোবাইল ফোন।
বাবাঃ কী কইলি? তোর এত অধঃপতন! আমার কি টাকার অভাব?
তোরে আমি কুনো দিন সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস কিইনা দিইনি, আর আমার পোলা হইয়া সেই তুই কিনবি থার্ড হ্যান্ড মোবাইল!
১২.
এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল...হঠাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো। এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় রাখল।
যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল, তখন সে খাঁচার ভিতর নিজেকে দেখে বলল,
"হায় আল্লাহ! আমি জেলে! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি.?
১৩.
গ্রামের এক কৃষক
গেছে শহরে বেড়াতে ।
শহরের বড় বড়
বিল্ডিং দেখে সে তাজ্জব
হয়ে গেছে ।তাই
সে একটা বিল্ডিং এর
তলা গুনতে শুরু করল ।
হঠাত্ একটা চিটার
এসে বলছে,শহরের
বিল্ডিং এর
তলা গুনলে তলা প্রতি ১
টাকা দিতে হয় ।
তাড়াতাড়ি টাকা বের কর ।
গ্রামের লোকটা ১৩
টাকা দিয়ে বলল,আমিও
কম চালাক
না, গুনেছি ১৮
তলা আর দিছি ১৩ টাকা ।
১৪.
একবার কালু আর লালু
দুজনে এক দোকানে গেল.
দোকানে সবাইকে কাজে ব্যাস্ত
দেখে কালু ৩টে চকলেট
পকেটে পুরে নিলো।
দোকানের
বাইরে এসে
কালুঃ দেখলি তো…আমি ৩টে
চকলেট তুলে নিলাম,
অথচ কেউ কিছু বুঝতেই
পারলো না।তুই কখনই
এটা করতে পারবি না।
এটা শুনে লালু খুব রেগে গিয়ে
বললঃ চল, আমি এর
থেকে কিছু
বেশি তোকে দেখাচ্ছি।
তারা দুজনে আবার
দোকানে গেল,
এবং লালু
দোকানদারকে বললঃ আঙ্কেল,
আপনি কি একটা জাদু দেখবেন?
দোকানদারঃ ঠিক
আছে দেখাও।
লালুঃ তাহলে এরজন্য
আমাকে ১টা চকলেট দিন।
দোকানদার লালুকে ১টা চকলেট দিল।
লালু সেটা খেয়ে নিয়ে আর ১টা চাইলো।
দোকানদার আবার১টা দিল।
লালু সেটা খেয়ে নিয়ে আবার ১টা চকলেট চাইলো।
দোকানদার এবারও তাকে চকলেট
দিতেই লালু সেটাও খেয়ে ফেললো।
দোকানদারঃ আরে বাছা, এতে
তোর জাদুটা কোথায় ??
লালুঃ উং…চুং…মুং. ….
এবার, আমার বন্ধুর পকেট
চেক করুণ,
আপনার ৩টে চকলেট
ফেরত পেয়ে যাবেন….।।
১৫.
ছেলেঃ ইশ!কেন যে আপেলের সাইজ তরমুজের সমান হল না!
বাবাঃকেন রে?
ছেলেঃমাধ্যাকর্ষণ শক্তির সূত্রটা মুখস্ত হচ্ছে না !
১৬.
একবার রাজা মশাই শক্ত করে গোপাল ভাঁড়ের হাত আঁকড়ে ধরে বললেন, কী গোপাল, বুদ্ধির জোরে কি আর সব হয়? মাঝে গায়ের জোরও লাগে।
পারলে হাতখানা ছোটাও দেখি বাপু। দেখি, কেমন তোমার শক্তি!রাজা ভেবেছিলেন, গোপাল ভাঁড় হয়তো হাত ধরে টানাহেঁচড়া করবে, মোচড়ামুচড়ি করবে।
রাজাকে অবাক করে দিয়ে সে এসবের কিছুই করল না! শুধু বিড়বিড় করে রাম রাম বলতে লাগল।
রাজা মশাই: কী হলো, অত রাম রাম করছ কেন?
গোপাল বলল, রাজা মশাই, গুরুজনের মুখে শুনেছি, রামনাম জপলে ভূত ছাড়ে!
রাজা সঙ্গে সঙ্গে গোপালের হাত ছেড়ে দিলেন!