Friday, November 22, 2019

মেয়েদের প্রপোজ করার উপায় ১০০% কার্যকারি love tips

মেয়েদের প্রপোজ করার উপায় ১০০% কার্যকারি love tips

মেয়ে পটানোর কৌশল Android apps


প্রপোজ করার আগে আপনাকে যা করতে হবে- প্রপোজ করার উপায়
প্রপোজ টিপস, প্রপোজ করার চিঠি, প্রপোজ করার উপায়, প্রপোজ করার কবিতা, মেযেদের প্রপোজ করার উপায়, প্রপোজ করার এস এম এস, প্রেমের কথা, প্রেম করারউপায়, প্রেম করার কৌশল, প্রেম করার টিপস, প্রেম করার সহজ উপায়, ভালবাসার কথা-সব কথার সহজ কথা একটাই – প্রপোজ করার আগে আপনাকে যা যা করতে হবে। প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আজকের এ টিপসটা একটু ভিন্ন টাইপের, যা হেডলাইন পড়েই হয়ত এতক্ষণে বুঝার আর বাকী নাই। তবে চলুন দেখি – কি কি উপায় এ বিষয়ে।





আপনি হয়তো কাউকে পছন্দ করে ফেলেছেন এবং পছন্দের মানুষকে প্রেম-ভালবাসা প্রপোজ করতে চান। আর এক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে, পছন্দের মানুষকে সরাসরি প্রপোজ না করে ধীরে ধীরে তাকে আপনার মনের অনুভূতিগুলো জানিয়ে দিন। তাহলে সে এমনিতে আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে যাবে। প্রেম-ভালবাসা প্রপোজ করার আগে আপনাকে যা করতে হবে সে বিষয়ে বিভিন্ন গুনিজনের পরামর্শগুলো তুলে দিলাম। চলুন দেখি তারা কি বলে গেছেন।

কথায় আছে, প্রথমে দর্শনদারি, তারপর গুণবিচারি। সুতরাং দেখে যদি আপনাকে ভালো না লাগে,তবে পছন্দের মানুষটি আপনার গুণ বিচার করতে যাবে না।দর্শন ফুটিয়ে তুলতে সুন্দর মানানসই পোশাক পরিধান করুন ও হালকা সাজগোছ করুন। পোশাক ও সাজগোছের মধ্যে আপনার রুচির প্রকাশ পাবে।
দেখা হওয়ার পর পছন্দের মানুষটির সঙ্গে চোখে চোখ রেখে কথা বলার চেষ্টা করুন। চোখের ভাষা অনেক কিছু বলে দেয়। চোখের ভাষাই বলে দেবে আপনি তাকে কতটা ভালোবাসেন এবং সে আপনার প্রতি দুর্বল কিনা অর্থাৎ কতটুকু দুর্বল।

চোখে চোখ রাখার পাশাপাশি আন্তরিকভাবে কথা বলার চেষ্টা করুন, তবে ভুলেও অ-প্রাসঙ্গিক কোনো কথা বলতে যাবেন না। কোনো রকম মিথ্যা কথা বলতে যাবেন না বা বলবেন না এবং কথা বলার সময় কোন নায়ক কিংবা নায়িকাকে অনুকরণ করতে যাবেন না, নিজস্ব স্টাইলে গুছিয়ে কথা বলুন।
মেয়েদের সোনা

অন্য কোনো দিকে তাকিয়ে কথা বলবেন না, খুব বেশি নড়া-চড়া করবেন না। আপনার প্রতি তার আগ্রহ জন্মাবে এমনভাবে কথা বলুন। যতটা সম্ভব হেসে কথা বলার চেষ্টা করুন। যাতে সে আপনাকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারে। এবং আপনার সঙ্গে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করে। পছন্দের মানুষটি আপনার সাথে কথা বলার সময় পূর্ণ মনোযোগ সহকারে তার দিকে তাকান এবং তার কথাগুলি শুনতে ইচছা না করলেও আপনার আসল স্বার্থের জন্য তার কথাগুলো শুনুন।

কথার মধ্যে প্রাণখোলা মনের পরিচয় দিন। মনে রাখবেন প্রাণখোলা এবং রসিক মানুষ সবাই পছন্দ করে। শুধু আপনি শুনবেন তা কিন্তু নয়, তাকেও বলতে ও শুনতে দিন। খেয়াল করুন সে কী আপনার প্রতি আস্তে আস্তে দুর্বল হচ্ছে কিনা। তারপর জানিয়ে দিন মনের কথা অর্থাৎ তার প্রতি আপনার দুর্বলতার কথা। আপনাকে ভালো লাগলে সে আপনাকে ফেরাতে পারবে না।
প্রিয় পাঠকবন্ধুরা ভাললাগলে শেয়ার করুন ……. ধন্যবাদ।

Friday, February 2, 2018

ভালবাসার বিখ্যাত সকল উক্তি love tips

ভালবাসার উক্তি
১-১০
✬'ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।' ……সমরেশ মজুমদার

✬ কেউ যদি তোমার ভালবাসার মূল্য না বুঝে তবে নিজেকে নিঃস্ব ভেব না।জীবনটা এত তুচ্ছ না... বসন্ত বাউরি।

✬মানুষের ভেতরে কীটপ্রবণতা কী সাঙ্ঘাতিক! ফুলের আভাস পেলে, মধুর গন্ধ পেলে সে দিগ্বিদিক জ্ঞান হারায়—বুদ্ধি-বিবেচনা-দূরদর্শিতা সবই হারিয়ে ফেলে। তার ওপর এসে ভর করে তীব্র ভালোবাসা।

✬মেয়েরা প্রথমবার যার প্রেমে পড়ে, তাকে ঘৃনা করলেও ভুলে যেতে পারে না। পরিষ্কার জল কাগজে পড়লে দেখবেন তা শুকিয়ে যাওয়ার পড়েও দাগ রেখে যায়....সমরেশ মজুমদার।

✬'প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।' ……প্লেটো

✬'প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।'……স্পুট হাসসুন

✬'ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।'……জর্জ চ্যাপম্যান

✬'ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।'……টমাস ফুলার

✬'কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।'……কনফুসিয়াস

✬'যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।'……এলিজাবেথ বাওয়েন
৫ স্টার দিন

✬'বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না'……চার্লস কনটন

✬'ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।'……হ্যাভনক এলিস

✬'যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।'……কিটস্

✬ প্রেম হচ্ছে স্বার্থ সিদ্ধির চরম অভিব্যক্তি.................. হল.রুক.জ্যাকসন ।

✬ প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে ..................... প্লেটো ।

✬ প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস করে, পুরুষের বাড়ায়............ জ্যা পল বিশার ।

✬ প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়......... স্কুট হাসসুন ।

✬ প্রেম প্রকৃতির দ্বিতীয় সূর্য...................... জর্জ চ্যাপম্যান ।

✬ প্রেম লুকানো পথ চেনে ................ জার্মান প্রবাদ।

✬ ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেয়াতেই বেশি আনন্দ............ টমাস ফুলার ।

Tuesday, January 30, 2018

মেয়ে পটানোর ডিজিটাল উপায়

মেয়ে পটানোর ডিজিটাল উপায়

প্রিয় ভাইগণ
মেয়ে পটানোতে যারা আন
এক্সপার্ট তাদের কোন টেনশন
করার দরকার নাই।
এসে গেছে যুগান্তকারী ভার্চুয়াল
লাভগুরুর মেয়ে পটানোর ডিজিটাল তরিকা। এই ডিজিটাল তরিকায়
লাভগুরু বিজ্ঞানীনিউটনের ৩য়
সূত্রের বিয়াপক প্রয়োগ করেছেন।
তরিকা গুলো হচ্ছেঃ
.
তরিকা ১.
প্রথমে যে মেয়েটিকে পছন্দ
করেন তার দিকে অপলক
দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুন। যখন
মেয়েটি আপনার
দিকে তাকাবে তখনমেয়েটিকে ইশারা করুন যে ওর
গালে কিছু একটা আছে।যখন
মেয়েটি তার গাল স্পর্শ
করতে যাবে ঠিক তখনই ইশারায়
আবার বলুন এই গালে না ঐ গালে।
এটা এক অভিনব প্রক্রিয়া। যা নাই ভরসা বাবার তরিকায়
পুইলাস্থান নিয়েছে।
নিশ্চিত থাকেন মেয়েটি ওরগাল
স্পর্শ করুক বা না করুক আপনার
গালে ঠিকই পাঁচ আংগুল স্পর্শ
করবে।
.
তরিকা ২.
মেয়েটির সাথে ঐ
টপিক নিয়ে কথা বলুন
যা মেয়েটি পছন্দ করে।
এতে করে আপনার সাথে বহুক্ষণ
টাইম পাস করবে।
সাবধান এমন কোন টপিক নিয়া কথা বলবেন না, যেটাই
আবার আপনি বোবা হয়ে থাকেন।
তাহলে কিন্তু শ্রোতা হয়ে শুনতেই
হবে।
.
তরিকা ৩.
মেয়েদের সাথেওদের
সম্পর্কে বেশী কথা বলুন।
এতে করে মেয়েরা ভাববে যে আপনি ওর
প্রতি দূর্বল।
এক্ষেত্রে আবার অনেকে ইন-
ডাইরেক্টলি প্রপোজ করে বসে। ভুলেও এই কাজ করবেন না।
.
তরিকা ৪.
যদি মেয়েদের
পটাতে চান তাহলে মেয়েটির
পাশে যাওয়ার চেষ্টা করুন,
মেয়েটিকে পিছু নিন। দেখুন কই
যায়। তাকে লক্ষ্য করতে থাকুন।
কিছুদিন করার পর আর করবেন না। দেখবেন মেয়েটি আপনাকে মিস
করছে।
সাবধানে পিছু নিবেন।
যদি ধরা পরেন তাহলে কিন্তু
জামিন নাই।
.
তরিকা ৫.
মেয়েরা দলবদ্ব
থাকলে পটাতে নাকি সুবিধা হয়।
সুতরাং যে মেয়েটিকে পটাতে চান
তাকে এট্রাক্ট করার মত কিছু
করার চেষ্টা করুন।
এমন কিছু করিয়েন না যাতে পাড়ার বড় ভাইদের কাছ
থেকে দাবড়ানি খাওয়া লাগে।
.
তরিকা ৬.
সবসময় মেয়েদের চোখে চোখ রেখে কথা বলবেন।
এদিক ওদিক তাকিয়ে কথা বললে তারা মনে করে,
তার সাথে আপনার কথাবলার
তেমন কোন আগ্রহ নেই। এমন ভাবে তাকাইয়েন নাযেন
জীবনেও মেয়ে মানুষ দেখেন
নাই।
.
তরিকা ৭.
যখনই কোন মেয়ের সাথে দেখা করবেন যত
কষ্টই হোক এক গাল হাসি দিবেন।
৩২ টা দাঁত বাহির করে হাসবেন
না। ও দাঁত মেজে তারপর
হাসি দিয়েন।
.
তরিকা ৮.
সদা সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত থাকবেন।
সাহায্য করতে গিয়া আবার যেন
আপনারই কোনকারও সাহায্য
না নেয়া লাগে।
.
তরিকা ৯.
মেয়েরা বার্থ ডে, ভালবাসা দিবস এসব প্রেম
বিষয়ক বিশেষ দিন গুলোর ব্যাপারে অতি মাত্রায়
সিরিয়াস। তাই তাদের বার্থ
ডে মনে রাখবেন। আর আন-কমন কিছু গিফট দেয়ার
চেষ্টা করবেন। যদি না পারেন একটা লাল গোলাপ নিয়া রোমিও
স্টাইলে উইশ করবেন। নিজের নাম ভুলে যান
অসুবিধা নাই তবু ও বার্থেডে ভুইলেন না। দরকার
পরলে মোবাইলে রিমাইন্ডার
দিয়ে রাখবেন।

তরিকা ১০.
কোন সময় রাগ করবেন
না। মনে রাখবেনরেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।
মেয়েরা অনেক সময়ই আপনাকে টেস্ট করতে চাইবে।
তাই রাগবেন না। মাথা ঠান্ডা রাখিবেন।
.
এই হল লাভগুরুর ডিজিটাল তরিকা।বাস্তব
জীবনে ধরা না খাইতে চাইলে প্রয়োগ কইরেন।মেয়ে পটানোর সময়
লাভগুরুর দোয়া অবশ্যই আপনাদের
পাশে বিরাজমান থাকবে। তবে মেয়ে পটানো আর খাল
কেটে কুমির আনা সমান কথা।
হ্যাপি পটানিং

আন্টি পটানোর কৌশল পত্র… ছেলেদের জন্য টিপস

আন্টি পটানোর কৌশল পত্র… ছেলেদের জন্য টিপস

এটা ঠিক যে যুবক বয়সের ছেলেদের অল্প বয়সের মেদের তুলনায়, একটু বেশি বয়সের মহিলাদের (প্রায় ৩০-৪০ বছর বয়সের) প্রতি আগ্রহ বেসি থাকে। আমি নিজেও পছন্দ করি এই বয়সের মহিলা দেরকে । কারণ একটাই, তাদের তখন তাদের দেহে পরিপুর্ণতা থাকে। আর নেচারেলি এই জিনিস গুলো ইয়াংএজের মানুষ খুব পছন্দ করে, আর এই বয়সের যে সব মহিলাতাদের ফিটনেসটা একটু দরে রেখেছে তাদের কথা আর নাইবাবললাম। রীতি মতো তুফান বয়ে যায় তাদের অন্তরে। আরেকটা কথা না বললেই হয় না, এদের কিন্তু খুব সহজে পটানো যায়, আর ইছে মতো সেক্স ও করা যায় এদের কে। তবে পটাতে কিছু কৌশল ফলো করা লাগে, তা না হলে শিকার কখনই বাটে আনা যাবে না…। আর মনে রাখবেন সেক্স করার আগে আপনাকে চলতে হবে তার ইচ্ছায়, যখনি একটা বার তাকে আপনি বিছানায় শোয়াতে পারবেন, তখন সে চলবে আপনার ইচ্ছায়। সে আপনার যত অনুগত থাকবে আপনার বউও আপনার এতো অনুগতো থাকবেনা। আপনি তার চিন্তার জগতে স্থান করে নিবেন নিজে থেকেই, আর কিছুই করা লাগবে না। আমার এতো দিনের কিছু অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, টেকনিকে কিছু ভুল ওথাকতে পারে। তবে আমি এই রুলস ফলো করেই বহু আন্টির সাথে রাত কাটিয়েছি। আমার মতো পরিবেশ-পরিস্থিতি আপনার নাও হতে পারে, অথবা সাইকোলজিকাল কন্ডিশনও ভিন্ন হতে পারে। সো পরিবেস, পরিস্থিতি এবং মেন্টালিটির উপর ডিপেন্ড করে টামস গুলো অবশ্যই পরিবর্তন হবে। যার সাথে আপনি সেক্স করতে চাইছেন তার উইক পয়েন্ট গুলো খুজে বেরকরতে হবে সবার আগে। তার মানষিক ও শারিরিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। আপনি কখনই তার সামনে খুব চালাক/বোকা সাজার দরকার নেই, নরমাল থাকবেন। তাকে আপনি অনেক সময় দিবেন, তার কথা গুলো মোনযোগ দিয়ে শুনছেন এমন একটা ভাব নিবেন তার সামনে। আর অবশ্যই তাকে খুব টেককেয়ার করবেন। আস্তে আস্তে তার মোনে খুব শক্ত একটা অবস্থান করে নিতে হবে আপনার, সব কাজেই যেন আপনাকে সে বিশ্বাস করতে পারে। তাকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাবেন। আপনেই আগে থেকে কিছু বলে ফেলবেন না। তার মোনটা যখন খুবখারাপ থাকবে তখন অফার টা করবেন, দেখবেন না করতে পারবে না। প্রথমেই কোন রোমান্টিক প্লেসে নয়, যাবেন মার্কেট, পার্ক, রেস্টুরেন্ট অথবা খোলা কোন যায়গায়। যাতেকরে সে আপনার সাথে বসে মোন খুলে কিছু কথা বলতে পারে। তার পর সম্পর্ক কিছুটা ডিপ হলে তাকে মুভি দেখাতে বা থিয়েটারে নিয়ে যাবেন, লং ড্রাইভ, নাইট পার্টি বা এমন কোথাও যাবেন যেখানে সে অনেকটা সময় আপনাকে একা পায়। ভালো করে লক্ষ করে দেখবেন আকার ইংগিতে সে আপনাকে কোন মেসেজ দেয় কিনা, অথবা আপনার সাথে আড্ডা না দিলে বা ঘুরতে না গেলে সে কি করে। অস্থিরতা দেখায় কিনা। তার পর তার স্বামীর কথা তুলবেন, আগে কখনো প্রেম করেছে কিনা, তার সাথে ফিজিকাল রিলেশন হয়েছে কিনা, এতকাল একা একা কিভাবে ছিলো, এসব বলে বলে তার সাথে আপনি খুব ফ্রি হয়ে যাবেন। যখন তখন তার রুমে যাবেন, দর্জা বন্দ করে কথা বলবেন, তাকে নিয়ে ঘুরতে যাবেন। এসব করলে দেখবেন তার উপর আপনার একটা নিয়ন্ত্রন এসে যাবে। এবার আপনার অপারেশন; তাকে এবার আপনিই আকার ইংগিতে খুব হালকাভাবে সেক্সের জন্য আহবান করবেন। যেমন কখনো হাত ধরে টান দিবেন, গায়ে হাত দিবেন চুলে হাত দিবেন। প্রথম প্রথম সে আপনাকে না করতে পারে, তার পরো খুব স্মুথলি এটা চালিয়ে যাবেন। মোনে রাখবেন গায়ে হাত দেয়াটা খুবি টেকনিকেল বেপার আর এটা কিন্তু খুব ইম্পর্টেন্ট একটা পার্ট। (যদি সে খুব করা ভাবে না করে দেয় তাহলে আর সামনে যাওয়ার দরকার নেই, প্রজেক্ট ফেল। নতুন প্রজেক্ট হাতে নেন) আর যদি দেখেন আপনার এই সব আচরনে সে অব্যস্থহয়ে গেছে, তখন বুজে নিতে হবে আপনার কাজ শেষ, এবার সেক্স… নিরিবিলি কোন যায়গা বেছে নেবেন, যেখানে মিনিমাম দুই তিন ঘন্টা থাকা যাবে। আর খুব বেশি উত্তেজিত হয়ে যাবেন না। আস্তে ধিরে কাজ করবেন, সময় একটু বেশি নেয়ার চেষ্টা করবেন। যেন সে প্রপারলি সেটিস্ফাই হয়। মোনে রাখবেন আপনার প্রথম দিনের পারফরমেন্সের উপর নির্বর করবে অনেক কিছু। তাই তাকে অবশ্যই পরিপুর্ন তৃপ্তি দেয়ার চেষ্টা করবেন। (কামাসুত্রা জানা থাকলে এক্সট্রা ফেসেলিটি পেতে পারেন) আমরা হয়তো মজা করার জন্য চটিতে অনেক কিছুই লিখি, তার সব কিছুই কিন্তু বাস্তব নয়।মজা আর বাস্তবতা দুইটা দুই জিনিস সো নিজের আপন জনদের সাথে এই আচরণ করা কখনই ঠিক নয়। তা সাময়িক কিছু মজাদিলেও, পরে অনেক প্রব্লেম হবে। আর প্রজেক্ট ফেল হলেতো কথাই নাই, আপনি কারো মুখই দেখাতে পারবেন না। কারণঅর দশ জন মহিলাদের তুলনায় তারা এই কাজে রাজি হওয়ার প্রবাবিলিটি একেবারেই কম। তাই আমার মতে কাজের পরে চিন্তা না করে, চিন্তা করে কাজ করাটাই বুদ্ধি মানের লক্ষন। সাময়িক আবেগ কে প্রস্রয় দিয়ে ভুল করে নির্ভোদ মানুষ। দয়া করে ওদের কাতারে আপনার অবস্থান করে নিবে না।

কোন বয়সের মেয়েরা কে কি কী চায়

কোন বয়সের মেয়েরা কে কি কী চায়

মেয়েরা কী চায়? এ প্রশ্ন চিরন্তন। এর উত্তর সম্ভবত বিধাতাও জানেন না! তবুও এগিয়ে এসেছেন মনোবিজ্ঞানীরা, তাদের গবেষণায়উঠে এসেছে এমনি ১২টি বিষয় যা নারীরা পছন্দ করে এবং তাদের সঙ্গীর কাছ থেকে আশা করে।
১. সংবেদনশীলতা:সংবেদনশীল পুরুষ সবসময়ই মেয়েদের পছন্দের শীর্ষে। বিশেষ করে বিপর্যয় বা দুঃখের সময়ে সংবেদনশীলতা প্রকাশ করে খুব সহজেই তাদের কাছে পৌঁছা যায়। যেমন: কান্নার সময় টিস্যু পেপার এগিয়ে দেয়া, একটুখানি পাশে বসা কিংবা মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়া, হাতে আলতো চাপ দেয়া ইত্যাদি ছোটছোট কাজও অনেক চমকপ্রদ ফল বয়ে আনতে পারে।
২.সৌজন্য বোধ: আদিকাল থেকেই পুরুষের সৌজন্য বোধ নারীকে আকৃষ্ট করে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, নারীরা কায়িক ভাবে যথেষ্ট সক্ষম, যেমন: একটি চেয়ার টেনে বসা কিংবা দরজা ঠেলে ভেতরে ঢোকা ইত্যাদি কাজ তারা অনায়াসেই করতে পারে তবে সৌজন্য প্রকাশ করে তার জন্য এ কাজগুলো কেউ করলে সেটি তার ভালোলাগার স্থানে যথেষ্ট নাড়া দেয়। এছাড়া সম্পর্কের শুরুতে কিংবা রোমান্সের বেলায় পুরুষেরঅগ্রবর্তী ভূমিকাই নারীরা প্রত্যাশা করে।
৩. পোশাক পরিচ্ছদ: স্টাইল সময়ের সঙ্গে পাল্টায় কিন্তু একজন পুরুষ তার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই পোশাক পরিচ্ছদে কতটুকু যত্নবান বা সচেতন তা নারীদের দৃষ্টি আকর্ষণকরে। এছাড়া একজন নারীর পছন্দ মোতাবেক পোশাক পরিচ্ছদকরেও তার দৃষ্টি আকর্ষণ করা সম্ভব।
৪. লাল রঙ: মেয়েদের অবচেতন মন পর্যালোচনা করে মনোবিজ্ঞানীরা বুঝেছেন যে, লাল রঙের প্রতি মেয়েদের একধরনের আগ্রহের অনুভূতি কাজ করে। এক গবেষণায় দেখা যায়, লাল পোশাকের পুরুষরা মেয়েদের কাছে অধিক শক্তিশালী ও আকর্ষণীয় হিসেবে গণ্য হয়। যদিও সামগ্রিক লাল পোশাক কোনভাবেই মানানসই নয় তবে সৃষ্টিশীলতার পরিচয় দিয়ে পোশাকের বিশেষ কোনো অংশে লাল রঙের ব্যবহার আপনাকে নারীর কাছে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করতে পারে। যেমন: সাদা শার্টের সঙ্গে লাল টাই।
৫. যেচে উপদেশ দিতে যাবেন না: যখন কোনকিছুতাকে বিব্রত করে তখন আপনার কাছ থেকে উপদেশ শুনতে চায় না, চায় আপনি তার কথাগুলো মন দিয়ে শুনুন। যদিও ছেলেরা সমস্যা সমাধানের বিষয়েই বেশি আগ্রহী এবং খুব দ্রুত এ বিষয়ে মনোনিবেশ করতে চায়, তবে এধরনের ক্ষেত্রে মেয়েরা চায় তার সঙ্গী তার কথাগুলো সোনার ব্যাপারেই মনযোগী হোক। তাই, তার কথা সোনার ব্যাপারেই বেশি মনযোগী হোন, এতে করে পারস্পরিক সম্পর্ক দৃঢ় হয়।
৬. শুধুমাথা ঝাঁকালেই চলবে না: তার কথাগুলো শোনা যতটা গুরুত্বপূর্ণ ঠিক ততটাই গুরুত্বপূর্ণ তার সঙ্গে অংশগ্রহণকরা। তাই শুধু মাথা ঝাঁকানোই যথেষ্ট নয়, কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে সে আপনাকে বলার সুযোগ দেবে, এ সময় তার সঙ্গে সহমর্মিতা প্রকাশ করুন। এ ধরনের মুহূর্তে উপদেশ দেয়ার ইচ্ছা সংবরণ করা বাঞ্ছনীয়।
৭. একটুখানি কৌশলী: নিজেদের একান্ত মুহূর্তগুলো কীভাবে কাটবে সে বিষয়ে মেয়েরা কথা বলতে চায় কারণ তারা সঙ্গীকে সুখী করারব্যাপারে আগ্রহী; আপনিও কৌশলে প্রশ্ন করে তার পছন্দগুলো জেনে নিন এবং তা প্রয়োগের চেষ্টা করুন। একটি সুন্দর যুগল জীবনের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ।
৮. প্রশংসা করুন: মেয়েরা তার সৌন্দর্যের প্রশংসা শুনতে পছন্দকরে; তাই সে যদি নতুন কোনো পোশাক পরে, চুল কাটে কিংবা কোনো ধরনের সাজসজ্জা করে তবে তাকে সুন্দর লাগছে একথাটি বারবার বলুন। সবচেয়ে ভালো হয় সে আপনাকে জিজ্ঞেস করার আগেই তার প্রশংসা করলে কারণ, এতে করে তার প্রতি আপনার আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ ঘটে যা মেয়েদের অত্যন্ত পছন্দ।
৯. সম্পর্কের অবস্থা পর্যালোচনা: নিজেদের সম্পর্কে আলোচনা করা মেয়েদের অত্যন্ত পছন্দের বিষয়। এটি হতে পারে পারিবারিক বিষয়, নিজেদের একান্ত মুহূর্ত, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিষয়ক আলোচনা কিংবা সম্পর্কের প্রাপ্তি অথবা চাহিদা সম্পর্কে আলোচনা।
১০. মুখোমুখি বসুন: মেয়েরা সাধারণত পাশাপাশি বসার চাইতে মুখোমুখি বসতে পচ্ছন্দ করে। মেয়েরা চায় তার সঙ্গী তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুক।
১১. নাটকীয় রোমান্টিকতা: সম্পর্ক যত নতুন কিংবা পুরাতনই হোক না কেন, মেয়েরা সবসময়ই রোমান্টিকতা পছন্দ করে। ফুল, মোমবাতির আলোয়ডিনার, দুয়েক লাইন কবিতা ইত্যাদি নাটকীয় রোমান্টিকতা মেয়েরা সাধারণত খুব পছন্দ করে।
১২. শুধু জৈবিকতা নয় চাই আবেগ: শুধু শারীরিক সম্পর্ক নয় আবেগ, স্পর্শ এবং একান্ত কিছু সময় মেয়াদের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই শারীরিক সম্পর্কে গড়াতে তাড়াহুড়ো করা একেবারেই অনুচিত।

ফেসবুকে মেয়ে পটানোর কিছু টিপস

ফেসবুকে মেয়ে পটানোর কিছু টিপস

প্রেম করার ক্ষেত্রে ছেলেদেরই বেশীর ভাগ সময় আগ বাড়িয়ে মেয়েদের কাছে যেতে হয়! পটাতে হয় মেয়েকে! পটানোর ধরন ও একেক জনের একেক রকম। কিন্তু একটা মজার বেপার হলো অধিকাংশ মেয়েরই পছন্দ, চাহিদা, অপছন্দ প্রায় একই। একটু লক্ষ্য করলেই তা টের পাবেন। তবে অনেক ছেলেই তার পার্সোনালিটিঅথবা ইগো প্রবলেম এর কারনে মেয়েটিকে বাস্তব জগতে কিছুই বলতে পারে না। তাই আশ্রয় নেয় ভার্চুয়াল জগতের। যারা ভার্চুয়াল জগতে প্রেম করার কথা ভাবছেন, তারা অবশ্যই ফেসবুক এর প্রতিই বেশী নির্ভরশীল। আর তাই ফেসবুকে মেয়েদের পটানোর কিছু কমন টিপস দেয়া যাক:

১. প্রথমে যাকে আপনার পছন্দ তাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট না পাঠিয়ে তার কোন মিউচ্যুয়াল ফ্রেন্ডকে আপনার ফ্রেন্ড করে নিন।
২. মিউচ্যুয়াল ফ্রেন্ডটি অবশ্যই আপনার পছন্দের মানুষটির কাছের কেউ হতে হবে।

৩. মিউচ্যুয়াল ফ্রেন্ড এর কোন পোস্টে আপনার পছন্দের মানুষটির যে কোন কমেন্টে লাইক করুন, এবং সেখানে যথা সম্ভব ভালো কোন মজার কমেন্ট করার চেষ্টা করুন।

৪. কমেন্টেই আপনার পছন্দের মানুষটির সাথে কথা বলার চেষ্টা করুন তবে তা অত্যন্ত কৌশলে।

৫. এভাবে আস্তে আস্তে কমেন্টেই তার সাথে ভালো একটি সম্পর্ক গড়ে তুলুন।

৬. মাঝে মাঝে মেসেজে তার খোজ খবর নিন।

৭. সুযোগ পেয়ে একদিন ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে দিন।

৮. প্রতিদিন নিয়ম করে ফেসবুকে ঢুকে তাকে নক করুন, সে অনলাইনে থাকুক আর না থাকুক।

৯. তাকে মাঝে মাঝে ভালো কিছু উপদেশ দিন।

১০. তার কিছু প্রশংসাকরুন , তবে সীমিত।

১১. তার যে কোন পোষ্টে ভালো ও মজার কমেন্ট করুন তবে পার্সোনালিটি সম্পন্ন কমেন্ট হতে হবে।

১২. আস্তে আস্তে তাকেও আপনি অভ্যস্ত করে ফেলুন আপনার সাথে কথা বলার।

১৩. তার জন্মদিন ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের খোজ নিয়ে উইশ করুন। পারলে কিছু কার্ড করে পাঠাতে পারেন যদি গ্রাফিক্স এর কাজ পারেন।

১৪. সুযোগ বুঝে তার যেদিন মুড ভালোথাকে সেদিন ফোন নাম্বারটি চেয়ে বসুন। মনে রাখবেন ফোন নাম্বারের জন্য জোরাবলি করবেন নাহ। ১বার চেয়েই না দিতে চাইলে আর চাবেন নাহ। তবে ফোন নাম্বারটি চাইবেন কোন উপযুক্ত কারনে। তার সাথে ভাব করতে চান এমনটা যেননা বুঝতে পারে।

১৫. ফোন নাম্বার না পেলে হালনা ছেড়ে দিয়ে আগের মতই রুটিন মাফিক তার সাথে চ্যাট করতে থাকুন। সুযোগ বুঝে আরেকবার চেয়ে বসুন ফোন নাম্বার। এবার পাবেনই। কিন্তু মেয়েটির উপর আপনার প্রভাব পড়ছে এমনটি বোঝার পরই নাম্বারটি চাইলে বেশী কার্যকর হবে।

১৬. মনে রাখবেন এতসব করার মাঝেও যেন আপনার পার্সোনালিটি ঠিক থাকে। কারন মেয়েরা এটা খুব পছন্দকরে।

১৭. ফোন নাম্বার পেলে আর সেটা ভার্চুয়াল থাকে না। বাকিটা আপনারই করতে হবে।

১৮. যদি মেয়েটি আপনার প্রেমে পড়েই যায় তবে তাকে সম্মান করতে শিখুন এবং মন দিয়ে ভালোবাসতে চেষ্টা করুন। অশ্লীলতা না করে নিয়ত ঠিক করুন যে তাকে আপনি আপনার জীবন সঙ্গীনি বানাবেন। তাহলেই আপনার প্রেমময় জীবন হবে সুন্দর।

Saturday, January 20, 2018

৫ মিনিটেই প্রেমে সাড়া দিবে যেকোনো সুন্দরী love tips

৫ মিনিটেই প্রেমে সাড়া দিবে যেকোনো সুন্দরী love tips

৫ মিনিটেই প্রেমে সাড়া দিবে যেকোনো সুন্দরী মেয়ে
মানুষকে আপন করে নেওয়ার কলা কৌশল পৃথিবীর খুব কম মানুষই জানে। এটি একটি বিশেষ দক্ষতা। হয়তো দেখে থাকবেন আপনারই পরিচিত কেউ অল্প কিছুক্ষনের মধ্যে অন্য যে কোন মানুষের প্রিয় পাত্র হয়ে উঠতে পারে। মানুষের সাথে খুব সুন্দরভাবে মিশতে পারে। কথা বলতে পারে। ফলেতাদের সে সম্পর্ক টেকে অনেকদিন। অথচ দেখা যায় আপনি নতুন কোন মানুষের সাথে কথা বলতে ভয় পাচ্ছেন। অথবা লজ্জা পাচ্ছেন। কাজ করছে সংকোচ এবং দ্বিধা।




ভাবছেন কি দিয়ে শুরু করবেন অথবা কি বলে কথা চালিয়ে যাবেন। আজমুক্তমঞ্চ.কম আপনাদের কাছে শেয়ার করবে কিভাবে ৫ মিনিটের মধ্যে মানুষকে আপন করে নিতে পারবেন। তবে বিস্তারিত শুরু করার আগে একটা কথা মনে রাখবেন একই সূত্র সবার জন্য সমানভাবে কাজ নাও করতে পারে। কারন পৃথিবীর কোন সম্পর্কই কোন নির্দিষ্ট সূত্র দিয়ে বেঁধে রাখা যায় না। এটি স্থান, কাল, পাত্র অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে। আর একটি জিনিস দেখবেন্ এই ধরনের মানুষেরা যারা মানুষকে আপন করে নিতে পারে তারা কখনই কোথাও আটকে থাকে না। মানুষ তাদেরকে দু হাত ভরে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। মানুষ তাদের ভালোবাসে। আপনিও যদি মানুষের ভালোবাসা পেতে চান। অথবা মানুষের মনে দীর্ঘদিন স্থান পেতে চান তাহলে মুক্তমঞ্চ.কম এর টিপস গুলো ফলো করতে পারেন। আশাকরি এই টিপস গুলো জীবনে অনেক কাজে দেবে। তো আর কালক্ষেপন না করে আমরা চলে যাচ্ছি বিস্তারিত কলা কৌশলেঃ

মানুষকে আপন করে নেয়ার কলা কৌশল
(১)প্রথম সাক্ষাতেই কুশল বিনিময় করুনঃ এটি একটি সাধারনভদ্রতা। এই সারা পৃথিবীর সকল স্থান, কাল ও পাত্র অনুযায়ী একই হয়। কোন মানুষের সাথে প্রথম দেখা কিংবা পরিচিতির প্রথম ধাপই হচ্ছে কুশল বিনিময়। আর কুশল বিনিময়ের একদম শুরুতেই নিজ ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী সালাম কিংবা নমস্কার অথবা এরকম কিছু দিন। পুুরুষ হলে তার সাথে হ্যান্ড শেক করুন। আর যদি ধর্মীয় বিশ্বাসকে এভয়েড করতে চান তাহলে গুড মর্নিং বা এরকম কিছু বলুন। তবেচেষ্টা করবেন মৃদ্যু হাসি বিনিময় করে সালাম দিতে। তবে এক্ষেত্রে একটি কথা আছে। পরিবেশ বুঝতে হবে। সব পরিবেশে আবার হাসবেন না। যেমন ধরুন কোন মৃত ব্যক্তির বাড়িতে গেলেন তখন হাসি বিনিময় করে সালাম দেয়াটা আবার বোকামি। তাই আশেপাশের পরিবেশ, পরিস্থিতি খেয়াল করে কুশল বিনিময় করুন।

(২) চোখে চোখ রেখে কথা বলুনঃ মানুষকে আপন করে নিতে এখানেই মানুষ ভুলটা বেশি করে। ধরুন আপনি কারো উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলছেন। তখন অপরপাশের ব্যক্তি মোবাইল টিপছে বা অন্যদিকে তাকিয়ে আছে, কেমন লাগবে আপনার? আশাকরি তাতে আপনি ভালো বোধ করবেন না। ঠিক তেমনি যখন কেউ আপনার সাথে কথা বলবে, আপনি তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথাগুলো শুনুন। এতে আপনি যে তার কথা মনযোগ সহকারে শুনছেন, সেটা সে পছন্দ করবে।
(৩) ঝুঁকে বসুনঃ মানুষকে আপন করে নেয়ার এটি একটি অন্যতম কৌশল। যখন বসে অন্য কোন ব্যক্তির সাথে কথা বলবেনতখন হেলান দিবেন না। অথবা কোন দিকে কাত হয়ে বসবেন না। একদম সোজা হয়ে একটু তার দিকে ঝুঁকে বসুন। মানে মাথাটা একটু এগিয়ে দিন। তাতে ওই ব্যক্তি মনে করবে আপনিতাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। ফলে সহজেই আপনাকে সে আপন ভেবে কথা বলবে।

(৪) কথার উত্তর দিনঃ মানুষকে আপনকরে নেয়ার আরেকটি কৌশল হচ্ছে কথা কম বলুন আর শুনুন বেশি। তবে রোবটের মতো কথা শুধু শুনেই যাবেন না। মাঝেমাঝে কথার মাঝখানে হ্যা, হু, ও আচ্ছা, তাই! এরকম কিছু শব্দ ব্যবহার করুন। এর মানে আপনি যে তার সাথে কথাগুলো শেয়ার করছে, সেটা মিন করে। তবে খেয়াল রাখবেন, হ্যা, হু, ও আচ্ছা, তাই! এগুলো যেন প্রতি শব্দের সাথে সাথে না বলেন। তাহলে ব্যাপারটা মেকি হয়ে যাবে। সিচ্যুয়েশন বুঝে কথার উত্তর দিবেন।

মেয়ে পটানো
মেয়েদের
মেয়ে পটানোর কৌশল
মেয়ে পটানোর সহজ উপায়
মেয়ে পটানোর sms
মেয়ে বশিকরন মন্ত্র
প্রেমের sms
মেয়েরা কি চায়

Friday, January 19, 2018

মেয়ে পটানোর অভিজ্ঞতালব্ধ উপায়সমুহ(পরিক্ষীত) love tips

মেয়ে পটানোর অভিজ্ঞতালব্ধ উপায়সমুহ(পরিক্ষীত) love tips


মেয়ে পটানোর অভিজ্ঞতালব্ধ উপায়সমুহ(পরিক্ষীত)
আমার এক বন্ধুর নাম এ। এ চৌধুরী। সে এখন ফর্মে আছে। দুর্দান্ত ফর্ম যাকে বলে। মেয়ে পটানোতে তার যোগ্যতা এখন আমাদের সবার কাছেই স্বীকৃত। হোস্টেলে থাকার সময় ভূতের ভয়ে একা রুমে থাকতে না পারলেও বর্তমানে সে এক মেয়ের সাথে মোবাইলে কথা বলে আর অন্য মেয়েকে এস এম এসচ্যাট করে।




তার বর্তমান অবস্থার জন্য যে জিনিসটা সবচেয়ে দায়ী সেটা হচ্ছে ফেসবুক। ফেসবুকের কল্যাণে তার এখন ৫/৬ (সঠিক সংখ্যা অজানা) টা GF সামলাতে হয়। তার প্রায় বছরখানেক আগ থেকেই আমার ফেসবুক একাউন্টথাকলেও এই ব্যাপারে আমার ফর্ম খুব খারাপ। খারাপ ফর্ম থাকলে ক্রিকেটাররা যেমন অন্যজনের কাছ থেকে টিপস নেন ঠিক তেমনি আমি চৌধুরী সাহেবের কাছে টিপস চাইলাম। যে টিপসগুলো চৌধুরী সাহেব দিলেন তা মোটামোটি এরকম:


১। প্রথমে ঠিক করতে হবে মেয়েটিকে। (এটাই আসল)একটা মেয়ে ঠিক করলে হবে না। কারণ আপনি নিশ্চিত না পারবেন কিনা। তাই ভাল সংখ্যক মেয়ে নির্বাচন করতে হবে। ভাল সংখ্যা টা কত হবে সেটা আপনার বিবেচনা।

২। FB তে মেসেজ দিতে হবে। খুব সাধারন মেসেজ। হ্যালো হাউ আর ইউটাইপ। এটাকে বলা হয় প্রাথমিক পদক্ষেপ।

৩। সবার রিপ্লাই প্রত্যাশা করলে ভূল করবেন। সবার মধ্যে তিনভাগের এক ভাগ রিপ্লাই করবে। এখন আপনাকে এই মেসেজ গেমচালিয়ে যেতে হবে। মেসেজ গেম মানে মেসেজ পালটা মেসেজ।

৪। মেসেজ ছোট ছোট হবে। প্রশ্নবোধক যেন হয় খেয়াল রাখবেন। কারণ প্রশ্নবোধক নাহলে উত্তর পাওয়ার সভাবনা কমে যায়। এক্ষেত্রে পড়ালেখার ব্যাপারে খোজখবর নিবেন, হাবিজাবি কোশ্চেন করতে পারেন।

৫। হাবিজাবি কোশ্চেন মানে আউল ফাউল কোশ্চেন না। মনে রাখবেন হাবিজাবি এবং আউল ফাউল দুইটা দুই জিনিস।

মেয়েদের সোনা

৬। নিজেরে লুল হিসেবে উপস্থাপন করবেন না। মেয়েটা যদি টের পেয়ে যায় আপনি লুল তাইলে আপনে শেষ। নির্ঘাত শেষ। এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবেন।

৭। সজ্ঞানে অথবা অজ্ঞানে কখনো ফোন নাম্বার চাইবেন না। ফোন নাম্বার চাইছেন তো ৯৫ পার্সেন্ট সম্ভাবনা আপনি শেষ। কথা চালিয়ে যান মেসেজে।

৮। নিজেকে ভাল করে উপস্থাপন করুন। মেয়েদের ওয়ালে আজেবাজে পোস্ট করবেন না।

Tuesday, January 16, 2018

১৭টি উপায় যা জানলে যে কোন মেয়ে প্রেমে পড়বে love tips

১৭টি উপায় যা জানলে যে কোন মেয়ে প্রেমে পড়বে love tips


১০০% যে কোন মেয়ে আপনার প্রেমে পড়ে যাবে! ১৭টি উপায়
মহিলাদের কাছে আকর্ষণীয় হতে গেলে হীনম্মন্যতায় ভুগলে হবে না। নিজের উপরে বিশ্বাস রাখটাই এই খেলার মূলমন্ত্র। আপনার বোধ হতেই পারে মহিলাদের নজর টানায় আপনার বন্ধু অনেকটাই এগিয়ে, কিন্তু, কিছু শর্ত মানলে আপনি এই কর্মে সিদ্ধহস্ত হতে পারেন।

১. মহিলা দেখলেই হামলে পড়বেন না। পার্টি হোক বা পারিবারিকঅনুষ্ঠান অথবা বন্ধুমহল পছন্দের মানুষকে চোখ দিয়ে মাপুন। দেখার চেষ্টা করুন তাঁর নজর কোথায়। পারলে, তাঁর দৃষ্টিপথের আশপাশেই থাকুন। আগ বাড়িয়ে পরিচয় দেওয়ার চেষ্টা করবেন না।

২. নজরে পরিচিত হলে এবার এগোন পরিচয়-পর্বের দিকে। তার দিকে তাকিয়ে হাসুন। আড়চোখে বোঝার চেষ্টা করুন, সে আদৌ আপনাকে খেয়াল করছে কি না। পারলে তার পরিচিত গণ্ডির মধ্যে ঢোকার চেষ্টা করুন। সুযোগ বুঝে হাসিমুখে ‘হাই’ বা ‘হ্যালো’ বলুন। এমন আচরণ করবেন না যে, আপনাকে তাঁর ‘হ্যাংলা’ বলে মনেহয়।

৩. ‘হাই-হ্যালো’-র মধ্যে পরিচয়টা সেরে ফেলুন। জানার চেষ্টা করুন, তার কাজ ও পড়াশোনা নিয়ে। এর বেশি এগোবেন না। যদি, মনে হয় আরও একটু কথা বলা যাচ্ছে, তাহলে কিছু জোকস শেয়ার করুন। হাসির কথা বলুন। বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি একজন কৌতুকপ্রিয় মানুষ।

৪. পরিচয়ের এই পর্বটাকে এগিয়ে নিয়ে চলুন। একবারও বোঝানোর চেষ্টা করবেন না আপনি শুধু তার সঙ্গেই কথা বলতেআগ্রহী। পারলে তার আশপাশে থাকা অন্য মেয়েদের সঙ্গেওপরিচয় করার চেষ্টা করুন।

৫. এবার সুযোগ বুঝেকথার আড়ালে মনের জনের সঙ্গে মোবাইল নম্বরটা এক্সচেঞ্জ করে নিন। জেনে নিন এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপ না সরাসরি মোবাইলে কথা বলা— কোনটা তার বেশি পছন্দ? কোন সময়ে এসএমএস পাঠালে তিনি বিরক্ত হবেন না? সেইসঙ্গে জানুন,মোবাইলে তাকে কোন সময়ে বেশি পাওয়া যেতে পারে। পারলেজানিয়ে দিন, আপনাকে কাজের খাতিরেই সবসময় মোবাইল খোলা রাখতে হয়। দিন হোক বা রাত— যে কোনও সময়েই আপনাকে মোবাইলে পাওয়া যায়।

৬. পছন্দের নারীর ফোন নম্বরটা না হয় জোগাড় করলেন, এবার? পারলে তার অন্য কোনও বান্ধবীদের মোবাইল নম্বরগুলিও সংগ্রহে রাখুন। এরপর পছন্দের নারীর সঙ্গে তার বান্ধবীদেরও মজার মজার হোয়াটস্অ্যাপ মেসেজ পাঠান।

মেয়ে পটানো
মেয়েদের
মেয়ে পটানোর কৌশল
মেয়ে পটানোর সহজ উপায়
মেয়ে পটানোর sms
মেয়ে বশিকরন মন্ত্র
প্রেমের sms
মেয়েরা কি চায়

Saturday, December 23, 2017

মেয়ে পটানোর সহজ উপায় love tips

মেয়ে পটানোর সহজ উপায় love tips



মেয়ে পটানো টিপস
মেয়ে পটানো টিপস ২. কথা বলার সময় সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। এতে আপনারসম্পর্কে তার বিরুপ ধারণা হবে না।
মেয়ে পটানো টিপস ৩. সবসময় প্রশংসা করবেন, কারণ সব মেয়েরায় চায় কেউ তার প্রশংসা করুক। প্রশংসা করবেন, আজ তাকে কেমন লাগছে, কোন কাপড়টাই তাকে ভালো লাগছে ইত্যাদি।
মেয়ে পটানো টিপস ৪. সবসময় নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখবেন। অনেক ছেলেরা আছে যারা মেয়েদের সামনে গেলে, তাদের সাথে কথা বললে ঘেমে ঝোল হয়ে যায়, মেয়েরা এটা মোটেও পছন্দ করে না, আপনাকে ভিতু ভাবতে পারে।
মেয়ে পটানো টিপস ৫. বাচনভঙ্গি ঠিক রেখে পরিমার্জিত ভাবে গুছিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবেন।
মেয়ে পটানো টিপস ৬. অনেক ছেলেরা স্মোকিং করাটাকে স্টাইল মনে করে, ভাবে যে এটা মেয়েদের পছন্দের। কিন্তু এটা ভুল, মেয়েরা মোটেও স্মোকারদের পছন্দ করেন না।
মেয়ে পটানো টিপস ৭. শার্টের উপরের বোতাম দুইটা বন্ধ রাখবেন। বুকের লোম দেখানোর স্টাইল সেকালের নায়কেরা করত।
মেয়ে পটানো টিপস ৮. যদিকোন সেলেব্রিটিকে ফলো করতে চান, তাহলে বলব “তাহসান”ভাইকে ফলো করতে পারেন।
মেয়ে পটানো টিপস ৯. রোমান্টিক মুভি(শাহরুখ ভাইয়ের মুভিগুলো), নাটক (তাহসান ভাইয়ের নাটকগুলো) দেখুন ভিতরে রোমান্টিকতা আসবে। সব মেয়েরাই চায় তার প্রিয় মানুষটি একটু রোমান্টিক হোক, একটু দুষ্ট হোক, একটু কেয়ারফুল হোক।
মেয়ে পটানো টিপস ১০. কথার মাঝখানে কখনো রোমান্টিক ডায়লগ দিবেন, একসাথে হাতে হাত রেখে চলবেন, সূর্যাস্ত দেখবেন, একটি কোল্ড ড্রিঙ্কস দুইজনে শেয়ার করবেন ইত্যাদি। ক্যানডেল লাইট ডিনার টা অনেক মেয়েদের পছন্দের।
মেয়ে পটানো টিপস ১১. অনেক মেয়ে আছে যারা গিফট পছন্দ করে, তবে মেয়েদের জন্য সবচেয়ে বড় গিফট হল, বেস্ততার মাঝে আপনি তাকে কতটুকু সময় দিচ্ছেন, কতটুকু তার কেয়ার করছেন। একটি মেয়ে সবসময় চায় তার প্রিয় মানুষটি তাকে সময় দিক, তার পাশে থাকুক।
মেয়ে পটানো টিপস ১২. মাঝে মাঝে কিছু রোমান্টিক মুহূর্ত তাকে গিফট দিন, যেমন বৃষ্টি ভেজা দিন, জোছনার রাত, শেষ ক্লান্ত বিকেলের সূর্যাস্ত । ডায়লগ হতে পারে এমন রোমান্টিক মুহূর্তে/দিনে তোমাকে মিস করছি ভীষণ।
মেয়ে পটানো টিপস ১৩. পরিশেষে একটা কথায় বলব আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে বুঝতে শিখুন,তার যেটা অপছন্দ সেটি করা থেকে বিরত থাকুন, মোস্ট আর ইম্পরট্যান্টলি তাকে সময় দিন।

মেয়েদের সোনা
নোটঃ মেয়েদের আজ পর্যন্ত কেউ বুঝতে পারেনি, কত শত কবি কত কাব্য রচনা করে গেছেন, কত শিল্পী গেয়েছেন কত সুরে গান। কবি বলেছেন “মেয়েদের মন আকাশের রঙ”
এত গুণীজনদের ভিড়ে আমি নগণ্য মাত্র। যাই হোক এই ছিল মেয়েদের সম্পর্কে আমার ছোট্ট গবেষণার ফল।

Thursday, December 7, 2017

মেয়ে বশীকরন স্কুলের মেয়ে পটানোর কৌশল love tips

মেয়ে বশীকরন  স্কুলের মেয়ে পটানোর কৌশল love tips

যেভাবে শুরু করবেন আপনার প্রথম প্রেম
১. আপনার কৃষ্ণকলী বাছাই করুন। কৃষ্ণকলির বয়ফ্রেন্ড আছে কিনা, অথবা সম্প্রতি ব্রেকআপ হয়েছে কিনা Google মামুর মত চিপা চাপা থেকে খুজে বের করুন। বয়ফ্রেন্ড বর্তমান এমন কৃষ্ণকলীরে জীবনেও কখনোই ট্রাই মাইরেন না।
সম্প্রতি ব্রেকআপ হইছে এমন কারো সাথে লাইন মারতে গেলে লাইফ পুরাই তামাতামা বানায় দিবো। ব্রেকআপের কমপক্ষে ১ বছর পর ট্রাই করুন যদিও ফ্রেস রিকোমেন্ডেড।

২. খুব উচ্চাভিলাসী কাউরে উমপ্রেস করা সহজ, কিন্তু অভিজ্ঞতা বলে এরা আপনারে ব্যাফুক জ্বালান জ্বালাইবো! বেটার হয় এভারেজ লেভেলের মেয়েদের নির্বাচন করুন। মনে রাখবেন, সঠিক নির্বাচনের উপর নির্ভর করবে আপনার ভবিষ্যত সুখ
২য় পর্যায়ঃ

১. আপনি যদি ভেবে থাকেন কামিং ভ্যালেনটাইনে লাল গোলাপ হাতে কৃষ্ণকলির সামনে দাড়ায়া নাইনটি এইটটির স্টাইলেঃ
-আমি তোমাকে ভালোবাসি, আই লাব ইউ.. তোমারে ছাড়া বাচুম না... /:).....!!!
টাইপ ডায়ালগ দেবেন, তাইরে পুরাই মফিজ হবার লাইন যাইতাছেন। এইটা ব্লাক এন্ড হোয়াইট যুগ না, অফার-প্রোপোজ বহু আগেই ব্যাকডেটেড হয়া গেছে। আপগ্রেডলাইনে চইলা আসেন!

২. প্রথমে পরিচিত হোন, মোবাইলে কথা বলুন, ভদ্রতা লেভেল বজায় রাখুন। মোবাইলের প্রথম কনভারসেশনে লোল ফাইতে শুরু কইরেন না আবার। প্রথমে ঘন ঘন ফোন দেবার অভ্যাস পরিহার করুন। মাঝে মাঝে ফেন্ড্রশিপ টাইপ এসএমএস দিন।
৩. কোনো মেয়ের সামনে খুব ভদ্র, লুতু লুতু বাবু সাজার চেষ্ঠা করবেন না। মেয়েরা সবসময়ই একটু চালু, একটু বদ, ভদ্র ও ইন্টালিজেন্ট টাইপ ছেলেদের পছন্দ করে (এ বিষয়ে এক্স ফ্যাক্টর নাটকে কোনো একটা ডায়ালগ শুনছিলাম, মনে নাই)

৪.আপনি সুন্দর কিনা তার চেয়ে বেশি ইমপর্টেন্ট হচ্ছে আপনি কতটুকু স্মার্ট। সবসময় পরিস্কার থাকুন। কথাবলুন মার্জিত, শুদ্ধ ও ইন্টেলিজেন্টভাবে। আন্চলিকতা পরিহার করুন।

৫. প্রথম কয়েকমাস আপনার কাজ হবে কৃষ্ণকলীর প্রশংসায় নিজেকে উৎসর্গ করা।
তাই বইলাঃ তুমি খুব সুন্দর, ঐশ্ব্যরিয়া তোমার পায়ের ধূলি... :-*:-*
ধরণের ছাগলটাইপ প্রসংশায় যাইয়েন না। ইন্টালিজেন্টভাবে ইনডাইরেক্ট প্রশংসা করুন।
যেমনঃ ... তোমাকে অনেকেই খুব পছন্দ করে দেখি। একজন বললো, তোমারচোখগুলো খুব মায়াবী। কথাটা আসলে ভুল বলেনি।

৬. মাঝে মধ্যেই Good morning, Good Night টাইপ ফরমালম্যাসেজ পাঠান। ম্যাসেজে কোনোভাবেই যেন লুলামী না থাকে। আপনার প্রথম চেষ্ঠা হবে বিশ্বাস স্থাপন। এটি করতে পারলেই আপনি বহুদূর এগিয়ে গেলেন। ফোনে বেশি কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। বেফাঁস কথা বলে যেকোনো মূহূর্তেই সব আউলায়া দিতে পারেন। এসএমএস কে প্রাধান্য দিন।

মেয়েদের সোনা

৭. মোটামুটি বন্ধুভাবপন্ন একটা রিলেশন চলে আসলে, আপনার ব্যক্তিগত জীবনের কথা শেয়ার করুন, নেগেটিভ কিছু শেয়ার করতে যাইয়েন না আবার।
মাঝে মাঝে কাল্পনীক কিছু সমস্যা বানিয়ে তার কাছে সমাধান নিন। ভাবখান এমনদেখাবেন যে, তার সমাধান আপনার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ, সে অনেক ইন্টালিজেন্ট, আপনি তার কথাকে অনেক গুরুত্ব দেন। এসব শেয়ারের মাধ্যমে রিলেশন অনেক গভীর হবে।

মেয়েদের সহজে প্রেমে পটানোর কৌশল love tips

মেয়েদের সহজে প্রেমে পটানোর কৌশল love tips

আপনার উদ্দেশ্য যদি শুধু জীবনে একটি নারীকেপটানো হয় তাহলে ঠিক আছে। তাহলে আপনি পটানোর চেষ্টা করতেই পারেন তাকে যাকে আপনার মন থেকে ভালো লাগে। এর জন্য শিখে নিন মেয়ে পটানোর এই টিপসগুলো :

পছন্দের নারীর জীবনে সুপারম্যানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন
আপনি যদি আপনার পছন্দের নারীকে আকৃষ্ট করতে চান তাহলে তার জীবনের 'সুপার ম্যান' হয়ে যান। অবাক হয়ে গেলেন? সুপার ম্যান হওয়া তেমন কোনো কঠিন বিষয় না। শুধু পছন্দের মানুষটির বিপদে পাশে দাঁড়ালে আর ইচ্ছা অনিচ্ছার দিকে খেয়াল রাখলেই আপনি হতে পারবেন তার সুপার ম্যান।

সবসময় তাঁর কল ও মেসেজের জবাব দিন
আপনারপছন্দের নারীটি যদি আপনাকে খুব শখ করে কল করে কিংবাম্যাসেজ দেয় তাহলে আপনি যত ব্যস্তই থাকুন না কেন চেষ্টা করুন সেগুলোর জবাব দিতে। একবার যদি অবহেলা করে ফেলেন তাহলে আপনার প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার দূরত্ববেড়ে যাবে অনেকখানি।

দুঃসময়ে উপদেশ না দিয়ে পাশে থাকুন
আপনার পছন্দের নারীটির জীবনে দুঃসময় চলছে? তাকে অহেতুক উপদেশ বাণী না শুনিয়ে তাকে সঙ্গ দিন। চেষ্টা করুন সব সময় তার পাশে থাকার। তাহলে সে আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে।

নিজের চুলের যত্ন নিন
নারীরা ছেলেদের চুল খুবই ভালোবাসে। সুন্দর ও পরিষ্কার চুল এবং আধুনিক হেয়ার কাট দিয়ে নিজেকে ফিটফাট রাখুন। আপনার পছন্দের নারী খুব সহজেই আপনার প্রতি আকৃষ্টহবেন।

নিজেকে রাখুন দৈহিক ভাবেও আকর্ষণীয়
পছন্দের নারীকে আকর্ষণ করতে চাইলে আপনার দৈহিক গঠনেরদিকে খেয়াল রাখুন। অতিরিক্ত ওজন, খুব কম ওজন কিংবা ভুড়ি আপনার আকর্ষন কমিয়ে দিতে পারে আপনার প্রিয় মানুষটির কাছে। আর তাছাড়া আপনার শারীরিক গঠন সুন্দর হলে আপনাকে যে কোনো পোশাকেই মানিয়ে যাবে। এখনকার নারীরা ছেলেদের ফিগারের ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন। তাই আপনার পছন্দের নারীকে আকর্ষন করতে চাইলে নিজের শারীরিক গঠনের দিকে খেয়াল রাখুন।

মেয়েদের সোনা
পারফিউম ছাড়া চলবে না মোটেই!
নারীরা সব সময়েই সুন্দর ঘ্রান পছন্দ করে। আরতাই একজন নারীকে আকর্ষণ করার সবচাইতে কার্যকরী একটিউপায় হলো রুচিশীল সুন্দর সুগন্ধী ব্যবহার করা। আপনার পছন্দের নারীর আশে পাশে থাকলে অন্তত সুগন্ধী ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। এতে সে আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবেএবং আপনার প্রতি তার আকর্ষণ সৃষ্টি হবে।

পরিচ্ছন্নতা ও স্মার্টনেসের দিকে খেয়াল রাখুন
পছন্দের নারীটিকে আকর্ষণ করার জন্য সব সময় পরিচ্ছন্নতা ও স্মার্টনেসের দিকে লক্ষ্য রাখুন। নারীরা স্মার্টনেস পছন্দ করেন। বিশেষ করে ক্যাসুয়াল পোশাকে চাইতে ফরমাল পোশাকেই পুরুষদেরকে বেশি পছন্দ করেন নারীরা। তাই পছন্দের নারীর মন পাওয়ার জন্য নিজেকে সব সময় ফিটফাট ও পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করুন।