Friday, September 20, 2019

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes


 বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes  



 1) মনোবিজ্ঞানী : যদি দুনিয়াটা পাল্টে দিতে চান তাহলে বিয়ে করার আগেই সে চেষ্টা করুন।
 পাত্র : কেন? বিয়ের পরে সমস্যা কী?
 মনোবিজ্ঞানী : কারণ বিয়ের পর আপনি দুনিয়া তো দূরের কথা নিজের ঘরে টিভির চ্যানেলটাও নিজের ইচ্ছায় পাল্টাতে পারবেন না!

   2) টিভি দর্শক : মেয়েদের কাছে অতি জনপ্রিয় আমি যেন এক প্রজাপতি সিরিয়ালের সব গৃহিণী চরিত্রকে হরদম হাসিখুশি দেখা যায়। এর কারণ কী?
 পরিচালক : কারণ নাটকে ওই নারীদের কারোরই শাশুড়ি নেই!

   3) সাংবাদিক : নির্বাচনে দাঁড়ানোর প্রেরণা আপনি কার থেকে পেলেন?
 মহিলা প্রার্থী : আমার স্বামীর কাছ থেকে।
 সাংবাদিক : সেটা কিভাবে? যদি একটু বুঝিয়ে বলেন।
 মহিলা প্রার্থী : এতে বোঝাবুঝির আর কী আছে? যতবার আমি ওর সঙ্গে লড়েছি, আমিই জিতেছি!

   4) ঈদের ছুটিতে তোর ভাবীকে বাপের বাড়ি পাঠাতে রেলস্টেশনে গিয়েছিলাম।
 তো?
 ওকে ট্রেনে তুলে দিয়ে বিদায় জানাতে গিয়ে খুশির চোটে ট্রেনের ইঞ্জিনে চুমু দিয়ে ফেলেছিলাম!

   5) এক মহাধরিবাজ ঠিকাদার মহাসড়কের বড় একটি কাজের কন্ট্রাক্ট পাবার চেষ্টা করছিলেন। শেষতক প্রতিষ্ঠানের বড়কর্তার সঙ্গে মোটা টাকার ঘুষে কাজটি পেতে অলিখিত চুক্তিতে আবদ্ধ হলেন।
 প্রজেক্ট ডাইক্টের সেইমত ফাইলে লিখে দিলেন, Approved.
 কিন্তু দুদিন অপেক্ষার পরও ঠিকাদার চুক্তিমত টাকা দিতে এল না। এমনকি ফোন পর্যন্ত ধরে না। তিনি খুব রেগে গেলেন- কিন্তু করার কিছু নেই। ফাইলে তো নিজ হাতে Approved লিখে ফেলেছেন!
 এসময় মুশ্কিল আসান হিসেবে এগিয়ে এল তার এইট পাস পিওন। সে বলল, কোনো চিন্তা করবেন না স্যার। আমি চেয়ারম্যানের টেবিল থেইকা ফাইলটা নিয়ে আসছি আবার।
 আপনি Approved শব্দটির আগে Not লিখে দিন। বড় বড় পাস দেওয়া বড় কর্তা তাই করলেন, হয়ে গেল Not Approved।
 এই ওষুধে কাজ হলো।
 দুদিন পর ঠিকাদার এলেন টাকাভর্তি ব্যাগ নিয়ে। কিন্তু ভেজাল তো যাও হওয়ার হয়ে গেছে। মুখের সামনে রসগোল্লা- কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার সাহেব তা গিলতে পারছেন না। কারণ, এইট পাস পিওনের কথায় তিনি নিজ হাতে Not Approved লিখে ফেলেছেন ফাইলে! এবার কী উপায়!
 এবারও মোক্ষম বুদ্ধি নিয়ে হাজির সেই তিরিশ বছরের অভিজ্ঞ এইট পাস পিওন। হাল্কা হাসি দিয়ে বললো, কোনো চিন্তা করবেন না, বস! আমি আছি না! আমি ফাইলটি আবার নিয়ে আসছি। আপনি Not এর পরে এবার একটি e বসিয়ে দিন। হয়ে যাবে Note Approved.
 বড় বড় ইঞ্জিনিয়ারিং পাস দেওয়া বড় কর্তা আবারো স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন আর পিওনের বুদ্ধির প্রশংসা করলেন। ঘোষণা করলেন তার জন্য ঘুষের বড় এক পার্সেন্টেজ।
 এখন কর্তা খুশি, পিওন খুশি, ঠিকাদার খুশি। সবাই হাসি, সবাই খুশি, হাসি-খুশী। শুধু জনগণ এর পরিণাম ভোগ করবে…

   6) একবার দশজন রাজনীতিবিদকে বহনকারী একটি বিমান দূর গ্রামে বিধ্বস্ত হলো।
 খবর পেয়ে রাজধানী থেকে উদ্ধারকারী দল রওনা হলো। ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সন্ধ্যা প্রায়।
 দেখা গেল, গ্রামবাসীরা ইতোমধ্যে দশজনকেই দাফন করে ফেলেছে। সারিবদ্ধ দশটি কবর।
 উদ্ধারকারী দলনেতা জানতে চাইলেন, সবাই কি ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন?
 গ্রামবাসী : না, কবর দেওয়ার আগ পর্যন্ত দুইজন বলছিলেন যে, তারা মারা যাননি। কিন্তু আমরা সে কথায় কর্ণপাত করিনি।
 জানেনই তো রাজনীতিবিদদের সব কথা বিশ্বাস করতে নেই!

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes 

   7) দৌড়ে পোস্ট অফিসে ঢুকলেন পলাশ। হাঁপাতে হাঁপাতে পোস্টমাস্টারকে বললেন: স্যার, স্যার... আমার স্ত্রীকে খুঁজে পাচ্ছি না।
 সম্ভবত কিডন্যাপ্ড হয়েছে...
 পোস্টমাস্টার: আপনি ভুল করেছেন! এটা পোস্ট অফিস, পুলিশ স্টেশন না।
 লজ্জিত হাসি দিয়ে পলাশ: সরি, ভুল হয়ে গেছে! খুশির চোটে কী করি কই যাই- সব ওলট পালট হয়ে গেছে...

   8) মন্টুর বাপ : হুজুর, রোজা রেখে কি নিজের বউরে আই লাভ ইউ বলা যাবে?
 হুজুর: স্ত্রীকে মোহাব্বতে নিষেধ নাই। কিন্তু...
 মন্টুর বাপ: কিন্তু আবার কী, হুজুর!
 হুজুর: রোজা রেখে মিথ্যা বলাটা ঠিক হবে না, ভাই সাহেব!

   9) মন্টুর মা স্বপ্নে দেখলো তার মৃত্যু হয়েছে এবং স্বর্গবাস হয়েছে তার।
 একদিন স্বর্গের বাগানে ঘুরতে ঘুরতে এক দেয়ালের সামনে এসে তাজ্জব হয়ে গেল। দেওয়াল জুড়ে অনেক অনেক ঘড়ি, বিভিন্ন সাইজের তবে কোনো ঘড়িই খুব একটা ঘুরছে না। স্বর্গের এক প্রহরীকে ডেকে জিজ্ঞেস করলো এর কারণ।
 প্রহরী: এসব হচ্ছে মিথ্যা মাপার ঘড়ি। দুনিয়ার সব মানুষের নামের একটি করে ঘড়ি আছে বেহেস্ত আর দোজখ দুইখানেই। আমরা এখানে বেহেস্তবাসীদের মাঝে যারা সবচেয়ে কম মিথ্যুক তাদের ঘড়ি ডিসপ্লে করেছি। তাই দেখতে পাবেন অনেক ঘড়ির কাঁটা হিলছেই না। তেমনি নরকে গেলে দেখবেন এমন একটি দেয়াল আছে সেখানে দুনিয়ার সেরা মিথ্যুকদের ঘড়ি আছে।
 মন্টুর মা: এইখানকার বাকি ঘড়িগুলো কোথায়?
 প্রহরী: গুণমান অনুযায়ী এই কমপ্লেক্সের বিভিন্ন অফিসে, ওয়ার্কস্টেশনে রাখা আছে সেগুলো।
 মন্টুর মা: তাইলে বাপু, আমার মন্টুর বাপের ঘড়িটা কই- একটু দেখাইবা আমারে?
 প্রহরী: সেটাতো আমাদের অফিসে রাখা আছে, কেরানীর টেবিলে।
 মন্টুর মা: সেখানে কেন?
 প্রহরী: ওটাকে টেবিল ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করছে বেচারা। ঘড়িটা এত জোরে ঘোরে যে বাতাস মন্দ বের হয় না...
 জবাব শুনে মন্টুর মা কিছুটা দুঃখিত আর বিব্রত হলেও এটা মনে করে খুশি হলো, যাক বাবা। এতদিনে ওর আসল আমলনামাটা জানা গেল!
 মন্টুর মা: আর আমার নামের ঘড়িটা!
 প্রহরী: ও...ও...ও! সেটার কথা বলছেন! সেটাতো আমাদের জেনারেটর রুমে রাখা হয়েছে। জেনারেটর রুম থেকে আমাদের সবগুলো রুমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়, লাইট জ্বলে, ফ্যান ঘোরে...
 মন্টুর মা: কেন কেন! আমার ঘড়ি জেনারেটর রুমে কেন?
 প্রহরী: কারণ, ওটা দিয়ে জেনারেটরটা ঘোড়ানো হয়... আর এর ফজিলতেই আপনাকে স্বর্গে স্থান দেওয়া হয়েছে, ম্যাম...

   10) শীর্ষ এক ব্যবসায়ীর সাক্ষাত্কার
 সাংবাদিক : রোজার মাসে সব পণ্যের দাম বাড়ান কেন?
 ব্যবসায়ী : আরে ভাই, বোঝেন না কেন? দাম বাড়লে মানুষ কেনাকাটা কম করবে। এতে সংযমটা পরিপূর্ণ হবে।


   11) টনি ব্লেয়ার একবার আমেরিকা সফরে গেলেন। হোয়াইট হাউজে প্রেসিডেন্ট বুশ তাই ব্লেয়ারের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করলেন। ব্লেয়ার খাওয়ার সময় বুশের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করতে করতে বুশকে একটা ধাঁধা জিজ্ঞেস করলেন-
 ব্লেয়ার : আমার বাবা-মায়ের একটি সন্তান, কিন্তু সে আমার ভাইও না বোনও না: বলেন তো সে কে?বুশ : জানি না তো ভাই।
 ব্লেয়ার : ওটা হলো আমি।
 বুশ খুব মজা পেলেন। এরপর এক অনুষ্ঠানে বুশের সঙ্গে ক্লিনটনের দেখা হলে বুশ তাকে ধাঁধাটি জিজ্ঞেস করলেন।
 ক্লিনটন একটু চিন্তা করে জবাব দিলেন-
 ক্লিনটন : মিস্টার প্রেসিডেন্ট, ওটা হলেন আপনি।
 বুশ : হয়নি মিস্টার ক্লিনটন, এর উত্তর হলো টনি ব্লেয়ার!

   12) ছেড়া-ফাটা জিন্স ব্যবসায়ী ফজলু সকালবেলা থানায় হাজির-
 ডিউটি অফিসার : সকাল সকাল থানায় কেন আসছেন ভাই?
 ফজলু : আমার বউয়ের বিরুদ্ধে সেফারেশন কেস দেব। গত ৫ বছর ধরে বউয়ের সঙ্গে আমার কোনো কথা হয় না।
 ডিউটি অফিসার : বাচ্চা-কাচ্চা কয়টা?
 ফজলু : ২টা ছেলে! বড় ছেলে ৪ আর ছোটটা ২ বছর!
 ডিউটি অফিসার : কী বলেন! একটু আগেই বললেন, ৫ বছর ধরে কথা হয় না! তাইলে কিভাবে কি ভাই?
 ফজলু : কী যে বলেন স্যার! বাচ্চা হওয়ার জন্য কি কথা বলতে হয় নাকি!

   13) ট্যাক্সি ড্রাইভারের গাড়ি চালানো দেখে মুগ্ধ হয়ে শিমুল বলল-
 শিমুল : বাহ! তুমি তো বেশ ভালো গাড়ি চালাতে পার। গাড়ি চালাতে কী তোমার খুব ভালো লাগে?
 ড্রাইভার : হ্যাঁ, লাগে। সবচেয়ে বড় কথা, কখন কী করতে হবে, সেই হুকুম দেওয়ার মতো মাথার উপর বস থাকে না।
 শিমুল : এবার ডানদিকে থামো।


   14) প্রেমিকার বাড়ির সামনে প্রেমিকাকে ড্রপ করার সময় সামনে পড়ল প্রেমিকার বাবা। বাবা জিজ্ঞেস করলেন-
 বাবা : ছেলেটা কে?
 প্রেমিকা : আব্বা, উনি পাঠাওয়ের ড্রাইভার।
 বাবা : ভাড়া কত হইছে?
 মেয়ে : একশ টাকা।
 বাবা : এই নাও, দিয়ে বিদায় করো।
 ছেলে : ধন্যবাদ, ফুচকার দোকানে খরচ হওয়া একশ টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য।

   15) ট্রেনে এক টি টি এক সাধু কে বলল.....
 টি টি : কোথায় যাবেন?
 সাধু : যেখানে রাম জন্মেছিল :
 টি টি : টিকিট আছে?
 সাধু : না।
 টি টি : তাহলে চলুন ..
 সাধু : কোথায়?
 টি টি : যেখানে কৃষ্ণ জন্মেছিল

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes 

   16) বাস কন্ডাক্টর: লেডিস সিটে বসেছো কেন আঙ্কেল? তোমরা তরুণরা যদি এমন করো...
 মন্টু: ফেসবুকে লিজা নামের যে মেয়ের সঙ্গে রসালো চ্যাট করছো গত একমাস ধরে- সেটা কিন্তু মামা আমি। তোমরা মুরুব্বিরা যদি এই বয়সে এমন করো...
 এই শক সামলাতে পারলো না কন্টাডক্টর- মাথা ঘুরে পড়ে গেল.

   17) বল্টুর মামা: কিরে! তোর রেজাল্টের খবর কী? এ প্লাস পেয়েছিস?
 বল্টু: না মামা! এ প্লাস পাইনি।
 বল্টুর মামা: তো এ মাইনাস?
 বল্টু : না মামা, আমিতো ফেল করেছি।
 বল্টুর মামা: আর এই কথা তুমি এমন হেসে হেসে খুশি হয়ে বলছিস? মানে কী?
 বল্টু: পাশের বাসায় নুসরাতও ফেল করেছে তাই।
 বল্টুর মামা: মানে কী? ঐ মেয়ের ফেলের সাথে তোর পাশ- ফেলের কী সম্পর্ক!
 বল্টু: আছেতো! ওর বাবা বলেছিল যে, ও ফেল করলে ওকে রিকাসাওয়ালার সাথে বিয়ে দিবে।
 বল্টুর মামা: আরে! ঐ রিকসাওয়ালার সাথে তোর কী সর্ম্পক!
 বল্টু: (লাজুক ভাব) আর আমার বাবা বলেছিল যে, ফেল করলে আমাকে রিকসা কিনে দিবে। আমাকে রিকসা চালাতে হবে, তাই।

   18) ডান্স পার্টি হচ্ছে। এক স্মার্ট যুবক তার চেয়েও লম্বা সুন্দরী এক তরুণীকে তার সাথে নাচার আমন্ত্রণ জানালো।
 মেয়ে : ধন্যবাদ। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে আমি নাচি না।
 ছেলে : সরি! মিস, আপনার যে বাচ্চা হবে তা আমি জানতাম না।

   19) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এক ব্রিগেডিয়ার ম্যানহোলে পড়ে গেলেন। কিন্তু সাত দিনেও তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছিল না।পরে এক সাংবাদিক তাকে টেনে তুললো।
 সাংবাদিক: আপনি সাত দিন যাবত কুয়োয় পড়ে ছিলেন! কেউ টেনে তুললো না! কেন?
 ব্রিগেডিয়ার: আমার ব্রিগেডের অধীনস্থ অফিসার ও সৈনিকরা অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু দড়ি দিয়ে টেনে যখন আমাকে প্রায় তুলে ফেলে, তখনই ওদের চোখ পড়ে যায় আমার ব্যাজের ওপর, সাথে সাথে ওরা দড়ি ছেড়ে দিয়ে আমাকে স্যালুট দেয়, আমি আবার কুয়োর মধ্যে পড়ে যাই।
 সাংবাদিক: তারপর?
 ব্রিগেডিয়ার: এভাবে দিন চারেক চললো। আমাকে কেউ তুলতে পারে না। পাড়ে উঠতেই স্যালুট এবং দড়ি ছেড়ে দেওয়া, তারপর ঝপাৎ! ঘটনা জানার পর আমাকে উদ্ধারে স্বয়ং তিন বাহিনীর প্রধানরা চলে আসলেন। তারা পরিস্থিতি দেখে ব্যাপক আলোড়িত হলেন এবং সবাইকে সরিয়ে দিয়ে তিন স্যার মিলে দড়ি টেনে আমাকে তোলা শুরু করলেন। আমি প্রায়ই উঠে গিয়েছিলাম... সাংবাদিক: ফের উঠেই গিয়েছিলেন! এর মানে কি? এবার কী হলো?
 ব্রিগেডিয়ার: আমি যখন কুয়োর পাড়ে উঠে গেছি প্রায়, তখন দেখলাম তিন বাহিনীর সর্বোচ্চ তিন বস একসঙ্গে আমার সামনে দাঁড়িয়ে। বোঝেন অবস্থা! জীবনে এমন ঘটনা কমই ঘটেছে। এবার আমিই দড়ি ছেড়ে দিয়ে স্যালুট দিলাম। ব্যস, ফের ঝপাৎ... শেষে খবর দেওয়া হলো আপনাকে। সাংবাদিক তো আর আর্মিকে স্যালুট দেয় না। আর আর্মিও সাংবাদিককে দেয় না... তাই...

   20) ১ম ব্যক্তি : ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
 ২য় ব্যক্তি : কেন! কোথাও যায়নি তো!
 ১ম ব্যক্তি : কেন মজা করছেন ভাই?
 ২য় ব্যক্তি : মজা কেন করবো? বিশ বছর ধরে দেখছি, রাস্তাটা এখানেই আছে।

   21) শাশুড়ি তার তিন জামাইয়ের ভালোবাসা পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিলো-
 প্রথম দিন : শাশুড়ি পুকুরে ঝাপ দিলো। প্রথম জামাই বাঁচানোর জন্য পুকুরে লাফ দিলো। শাশুড়ি খুশি হয়ে তাকে একটি গাড়ি দিলো।
 দ্বিতীয় দিন : শাশুড়ি আবার পুকুরে ঝাপ দিলো। দ্বিতীয় জামাইও তাকে বাঁচালো। শাশুড়ি তাকেও একটি বাইক গিফট করলো।
 তৃতীয় দিন : শাশুড়ি আবার পুকুরে ঝাপ দিলো। তিন নম্বর জামাই মনে করলো, আমার ভাগ্যে তো সাইকেল ছাড়া কিছু নেই। তাই সে আর ঝাপ দিলো না। ফলে শাশুড়ি মারা গেল!
 পরদিন তৃতীয় জামাই একটা বিএমডব্লিউ পেল। কারণ শ্বশুর খুশি হয়ে তাকে এটা উপহার দিয়েছে।

   22) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বল্টুর গর্ভবতী স্ত্রীকে-
 নার্স : অভিনন্দন, আপনার ঘর আলোকিত করে ছেলে এসেছে।
 বল্টু : আরি বাবা! কী টেকনোলজির যুগ।
 নার্স : এ কথা বলছেন কেন?
 বল্টু : আমার বিবি হাসপাতালে আর ছেলে ঘরেই হলো।

   23) নিজের ভাগ্য জানতে মেরিনা গেল জ্যোতিষীর আস্তানায়-
 মেরিনা : কদিন হলো ডানহাতটা খুব চুলকাচ্ছে। কিসের লক্ষণ বলুন তো?
 জ্যোতিষী : হুম! কোটিপতির সাথে তোর বিয়ে হবে।
 মেরিনা : বামহাতের তালুও চুলকায়।
 জ্যোতিষী : বলিস কী? তোর তো বিদেশযাত্রা শুভ!
 মেরিনা : আমার ডান পা-টাও কিন্তু একটু একটু চুলকাচ্ছে।
 জ্যোতিষী : দূর হ বেটি, তোর চুলকানি আছে। জলদি ডাক্তার দেখা।

   24) ছোট্ট পিল্টু খুব বুদ্ধিমান, নারীদের সম্মান করতে পিছপা হয় না।
 একদিন বাসে এক মহিলা দাঁড়িয়ে ছিল! তো পিল্টু বলে উঠল-
 পিল্টু : আন্টি আমি উঠে যাই, আপনি আমার জায়গায় বসে যান।
 এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে মহিলা বল্টুকে ধমক দিয়ে এক চড় দিলো! পিল্টু বলল-
 পিল্টু : আন্টি, চড় মারলেন কেন?
 মহিলা : আমি কি তোর বাবার কোলে বসবো?

   25) একদল ডাকাত ব্যাংক ডাকাতি করা শেষে তারা দেখলো তাদের একজনের কালো মুখোশ খুলে গিয়েছে।তাদের ধারণা হলো তাদেরকে লোকে চিনে ফেলেছে। এই ডাকাতির সময় সেখানে ছিল পল্টু আর বল্টু।
 ডাকাতদের একজন খপ করে একজন ধরে বলল. . .
 ডাকাত : এই, তুই আমাদের ডাকাতি করতে দেখছিস?
 লোকটি : হা, আমি তোমাদের ডাকাতি করতে দেখছি।
 এ কথা শুনে ডাকাতদল দিল তাকে গুলি করে।
 ডাকাতদের আরেকজন ধরলো ব্যাংকের গার্ডকে. . .
 ডাকাত : এই, তুই কী আমাদের ডাকাতি করতে দেখছিস?
 গার্ড : দেখবো না মানে! আমার বন্দুক কেড়ে নিয়ে তোমরাই আমাকে আহত করে এই ডাকাতি করছো।
 এ কথা শুনে ডাকাতদল দিল গার্ডকেও গুলি করে।
 এবার বল্টুকে ধরলো ডাকাত
 ডাকাত : এই, তুই কিছু দেখছোস?
 বল্টু : (কিছুক্ষণ চিন্তা করে) না ভাই, আমি কিছু দেখি নাই। তবে...
 ডাকাত : তবে কী?
 বল্টু : আমার বউ দেখেছে!

   26) এক লোক স্টেশন মাস্টারকে বলছেন-
 লোক : ভাই, সিলেটের ট্রেনটা কখন ছাড়বে?
 মাস্টার : সাড়ে আটটায়।
 লোক : আর চট্টগ্রামেরটা?
 মাস্টার : এগারোটায়।
 লোক : তাহলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেনটা যাবে কখন?
 মাস্টার : আরে, এতো ট্রেনের খবর নিচ্ছেন, আপনি যাবেন কোথায়?
 লোক : না, মানে আমি রেললাইনটা পার হয়ে ওপাশের প্ল্যাটফর্মে যাবো তো।

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes 

   27) মন্টুর ১০ লাখ টাকা হারিয়ে গেছে। তাই সে বিছানায় চিৎপটাং।
 মন্টু তখন ছেলেকে বলছে-
 মন্টু : আমাকে এক গ্লাস পানি দে ভাই।
 স্ত্রী : এসব তুমি কী বলছো? তোমার ছেলেকে তুমি ভাই বলছো।
 মন্টু : এত টাকা হারিয়ে গেলে এমনই হয় মা!
 মেয়ে : বাবা, তোমার মাথা ঠিক আছে তো। তুমি এসব কী বলছো?
 মন্টু : তুমি কে বোন?

   28) দুই ফকিরের কথোপকথন. . .
 ১ম ফকির : আইজকা মতিঝিলে একখান একশ টাকার নোট কুড়ায়ে পাইছিলাম!
 ২য় ফকির : কস কি? তোর তো দেখি বিরাট ভাইগ্য!
 ১ম ফকির : আরে না, নোট খান জাল আছিলো। তাই ফালাইয়া দিছি!
 ২য় ফকির : জাল আছিলো ক্যামনে বুঝলি?
 ১ম ফকির : তুই কোনোদিন একশ টাকার নোটে একের পর তিনটা শূন্য দেখছোস?

   29) পল্টুর মামা আমেরিকা যাওয়ার সময় পল্টুকে জিজ্ঞাসা করলো. . .
 মামা : ভাগ্নে, আমেরিকা থেকে তোর জন্য কী আনবো?
 পল্টু : একমুঠো মাটি।
 মামা : কী? সবাই মামার কাছে মোবাইল, ঘড়ি, ল্যাপটপ চায়। আর তুই চাস মাটি?
 পল্টু : হুম, আমার জন্য মাটিই আনবে। আমি অন্য কিছু চাই না।
 মামা : কেন?
 পল্টু : কারণ তোমার দেওয়া একমুঠো মাটিতে পা রেখে বলবো, আমিও একদিন আমেরিকার মাটিতে পা রেখেছিলাম।

   30) মাঝবয়সী কড়া মেজাজের মহিলা-
 মহিলা : এই যে খোকা, তোমার মা কি জানেন যে, তুমি সিগারেট টানো?
 খোকা : আচ্ছা ম্যাডাম, আপনার স্বামী কি জানেন যে আপনি রাস্তাঘাটে অচেনা লোকদের সঙ্গে কথা বলেন?

   31) লালু বিদেশ থেকে ফেরত এসেছে. . .
 চাচা : লালু, বিদেশে অনেক দিন থাকলা। ইংরেজি তো জানো মনে হয়?
 লালু : তা তো অবশ্যই!
 চাচা : তাহলে বল তো, আমি তোমাকে চিনি ইংরেজি কী?
 লালু : এটা তো সহজ, আই সুগার ইউ!
 চাচা : বাহ্ ভালো! এবার বল তো, ভালোবাসা ইংরেজি কী?
 লালু : ভাব নিয়ে! গুড হাউজ!

   32) ১৯৭২ সালের ঘটনা। সদ্য স্বাধীন দেশ, পাকমোটর নামের জায়গাটা বাংলামোটর নাম হয়েছে। পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার নাম হয়েছে বাংলাদেশ অবজারভার। এমন আরও অনেক পরিবর্তন এসেছে। আসাটাই স্বাভাবিক।কিন্তু অনেক দিনের অভ্যাস আর এক রাজাকার পরিবর্তিত নাম বলতে চাইলনা।
 তিনি রিকশাওয়ালাকে ডেকে বললেন, এই রিকশা, পাকমোটর যাবা?
 রিকশাওয়ালা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি খেপে গেলেন। লোকটির ঠিক পেট বরাবর কষে একটা লাথি দিয়ে রিকসাওয়ালা বললেন, এখনও পাকমোটর কস, এত্ত সাহস তর! তুইতো দেহি রাজাকার! পাক নামের যা পাবি সব বাদ দিয়া বাংলা লাগাবি প্রচণ্ড ব্যথায় অস্থির হয়ে লোকটি গেলেন ডাক্তারের কাছে।
 ডাক্তারকে জানালেন- ডাক্তার সাহেব, কিছু একটা করেন, আমার বাংলাস্থলীতে প্রচণ্ড ব্যথা!

   33) এক অশিক্ষিত লোক তার স্ত্রীকে নিয়ে গেছে শহরের ডাক্তারের কাছে-
 লোক : আমার বউ কি গর্ভবতী?
 ডাক্তার : আগে চেকআপ করতে হবে।
 চেকআপ করার পর-
 লোক : কী হয়েছে বলুন!
 ডাক্তার : আপনার বউ গর্ভবতী নয়। পেটে হালকা গ্যাস হয়েছে।
 লোক : আপনি ফাইজলামি করেন! আমি কি পাম্পার নাকি যে, আমার বউয়ের পেটে গ্যাস হবে!

   34) সমুদ্রে গোসল করতে নেমে ঢেউয়ের সময় একটি ছেলে তার প্যান্ট হারিয়ে ফেলল। উঠে আসতে লজ্জা লাগলেও কিছু হয়নি এমন ভাব করে লজ্জাস্থানে দুহাতে ঢেকে উঠে এলো। একটি মেয়ে সেটা দেখতে পেয়ে বলল.
 মেয়ে : আসল পুরুষ হলে হাত তুলেই হাঁটেন।
 ছেলে : আপনি আসল নারী হলে হাত এমনিতেই সরে যেত।

   35) একটি ভাঙাচোড়া গাড়ির নিলাম হচ্ছে. . .
 ১০ লাখ!
 ২০ লাখ!
 ৩০ লাখ!
 এক লোক গাড়ির অবস্থা দেখে আয়োজককে বলল. . .
 লোক : ভাই এই ভাঙা গাড়ির এত দাম কেন?
 আয়োজক : এই গাড়ির একটি বিশেষত্ব আছে। এ পর্যন্ত গাড়িটা প্রায় পঞ্চাশ বার অ্যাক্সিডেন্ট করেছে।
 লোক : তাতে দাম বাড়ার কী আছে?
 আয়োজক : আসল কথা হচ্ছে- প্রতিবারই শুধু মালিকের বউ মারা গেছে। স্বামী কোনোদিন মরে নাই।

   36) এক মার্কিন নাগরিক হোয়াইট হাইসে ফোন করেছে।
 অপারেটর : ইয়েস, হোয়াইট হাউস থেকে বলছি। বলুন কি বলতে চান, প্লিজ...
 নাগরিক : আমি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে চাই!
 অপারেটর : তুমি কি একটা উজবুক নাকি?
 নাগরিক : মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য এমন হওয়া কি বাধ্যতামূলক?

   37) বাজারে ডিম কিনতে গেলেন ছয় ফুটের বেশি লম্বা লোক।
 বাজারের এক কোনায় ঝুড়ি নিয়ে বসেছেন ডিমওয়ালা।
 ভদ্রলোক ডিমওয়ালার সামনে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ডিমের হালি কত টাকা?
 ডিমওয়ালা: জ্বি, হালি ৩০ টাকা।
 ভদ্রলোক : বলো কী! এত ছোটছোট ডিম ৩০ টাকা! একটু বেশি হয়ে যাচ্ছেনা?
 ডিমওয়ালা এবার ভাল করে ভদ্রলোকের চেহারা দিকে তাকালেন।
 এরপর বললেন:স্যার, অত উঁচু থেকে দেখলে তো ছোটই মনে হইব। একটু বইসা দেখেন।

   38) ম্যানেজার : তুমি নাকি আলমারির চাবি আবারও হারিয়েছ?
 কেরানি : জ্বি স্যার।
 ম্যানেজার : আগে একটা হারিয়েছিলে। তাই এবার তালার সঙ্গে দুটো চাবিই তোমাকে দিয়েছিলাম।
 কেরানি : দুটো-ই হারাইনি স্যার! একটা হারিয়েছি।
 ম্যানেজার : তাহলে অন্যটা কোথায়?
 কেরানি : হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে আগে থেকেই সাবধান ছিলাম। তাই ওটা আলমারির মধ্যেই সংরক্ষণ করে রেখেছিলাম।

   39) ক্লাসে এক মেয়ে বলছে-
 মেয়ে : বল তো, কারা বেশি রাগ করে? ছেলেরা না মেয়েরা?
 ছেলে : অবশ্যই মেয়েরা।
 মেয়ে : কীভাবে?
 ছেলে : আমি যদি তোকে একটা চুমু দেই, তাহলে তুই রাগ করবি কিন্তু তুই আমাকে চুমু দিয়ে দেখ, আমি কখনোই রাগ করব না!

   40) খাবার খেতে খেতে বয়স নিয়ে দাদু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—
 নাতিঃ আচ্ছা দাদু তোমার বয়স কত?
 দাদুঃ কুড়ি বছর।
 নাতিঃ তোমার চুল পেকে গেছে, নাতি নাতনি আছে, তবু তুমি বলছ তোমার কুড়ি বছর! কি বলছ দাদু?
 দাদুঃ আমি যে কুড়ির বেশি গুনতে পারি না। তাই আমার বয়স কুড়ি বছর।
 দাদুঃ আচ্ছা, আমার বয়স না হয় গেল। তোমার বয়স এখন কত ভাই?
 নাতিঃ সাত বছর।
 দাদুঃ সাত? সে তো গত তিন বছর ধরেই বলছ?
 নাতিঃ ঠিকই শুনেছো, দাদু। আমি অন্যের মতো আজ একরকম কাল অন্যরকম কথা বলি না।
 দাদুঃ ও, তাহলে বলতে পারো? তোর বাবার বয়স এখন কত হলো?
 নাতিঃ কেন, দশ বছর।
 দাদুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর হয়েছে।
 নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি। আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন। তাইনা?

   41) বল্টুঃ দাদু ঘুম আসছে না। একটু টিভি দেখবো?
 দাদুঃ টিভি থাক দাদুভাই। তুমি আমার সাথে গল্প কর।
 বল্টুঃ না, টিভি দেখবো।
 দাদুঃ (একটু রাগান্বিত স্বরে) টিভি পরে দেখো।আমার সাথে কথা বলতে ইচ্ছা নেই তোমার?
 বল্টুঃ ওকে। আচ্ছা দাদু আমাদের পরিবার কী সারা জীবন সাতজনেরই থেকে যাবে?
 দাদুঃ মানে?
 বল্টুঃ এইযে, তুমি, দাদি, বাবা, মা, বোন, আমি আর আমাদের বিড়াল ছানা ক্যাটি।
 দাদুঃ এবার আমরা একটা কুকুর কিনবো তখন আমরা আটজন হয়ে যাবো।
 বল্টুঃ কুকুরটা তো বিড়াল ছানাটাকে মেরে ফেলবে তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
 দাদুঃ তুমি বিয়ে করে নতুন বউ আনবে তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাবো।
 বল্টুঃ কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
 দাদুঃ তোমার ছেলে-মেয়ে হলে আমরা আবার আটজন-নয়জন হয়ে যাবো।
 বল্টুঃ কিন্তু তুমি আর দাদি মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
 দাদুঃ হারামজাদা! তুই যা গিয়ে টিভিই দেখ।

   42) বিয়ের কয়েক বছর পর শ্বশুর বল্টুকে ধরলো. . .
 শ্বশুর : এ কি জামাই, বিয়ের ৬ বছরে আমার মেয়ের ৬টি বাচ্চা হয়ে গেল?
 বল্টু : আব্বা, আমি তো আপনাকে কথা দিয়েছিলাম।
 শ্বশুর : কী কথা দিয়েছিলে?
 বল্টু : আমি যত গরিবই হই না কেন, আপনার মেয়ের পেট কখনো খালি রাখবো না!

   43) একবার ক্লাসে পরীক্ষা চলছে। যে শিক্ষক হল পরিদর্শনে আছেন, পুরো হলে চক্কর দিচ্ছেন। ছাত্ররা বিন্দুমাত্র সুযোগ পাচ্ছে না দেখাদেখি বা কথা বলার।
 ঠিক এ সময় একছাত্র শিক্ষককে একটি চিরকুট ধরিয়ে দিলো। সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষক তার চেয়ারে গিয়ে চুপচাপ বসে পড়লেন!
 এই দেখে একছাত্র ওই ছাত্রকে বলল-
 ছাত্র : এই কী ছিল রে চিরকুটে? স্যার যে বসে পড়লেন।
 অপর ছাত্র : লেখা ছিল, স্যার, আপনার প্যান্ট পেছন থেকে ফাটা।

   44) বল্টু তার বউকে নিয়ে কফিশপে গেছে-
 বল্টু : কফিটা তাড়াতাড়ি শেষ করো, ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।
 বউ : হোক, সমস্যা কী?
 বল্টু : আরে বোকা! মূল্যতালিকা দেখনি? হট কফি- ২০ টাকা, কোল্ড কফি- ৫০ টাকা। ঠান্ডা হয়ে গেলে অযথা ৩০ টাকা বেশি দিতে হবে! জলদি খেয়ে নাওতো!
 কফিশপ থেকে বের হয়েই বল্টুর চোখে পড়লো রাস্তার ওপারের রেস্তোরাঁয় গরম গরম জিলাপি বানানো হচ্ছে। বল্টুর বউ বায়না ধরলো: এবার জিলাপি খাব।
 জিলাপি খেতে খেতে বল্টু জিলাপিওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করলো-
 বল্টু: আচ্ছা ভাই আপনি কত বছর ধরে জিলাপি বানান?
 জিলাপিওয়ালা : আমি তো দীর্ঘ ১২ বছর ধরে জিলাপি বানাই, ভাই।
 বল্টু বড় আফসোস করে বললো: এতদিন ধরে জিলাপি বানাচ্ছেন! কিন্তু আজ পর্যন্ত জিলাপিটা সোজা করে বানানো শিখলেন না

   45) হ্যালো! এটা কি কাস্টমার কেয়ার?
 - হ্যাঁ ম্যাডাম বলুন। আমরা কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি।
 - বলছি আমার ছেলেটা আমার সিমটা খেয়ে ফেলেছে।
 - দেখুন, আপনি ওকে ইমিডিয়েট ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান, এখানে ফোন করে সময় নষ্ট করছেন কেন?
 - না আমি বলছিলাম আমার সিমটাতে ২০০ টাকার টক টাইম আছে।
 - তাতে কি?
 - যতক্ষণ না পর্যন্ত সিমটা বের করা হচ্ছে ততক্ষণ আমার ছেলেটা যদি কথা বলে তাহলে আমার ব্যালেন্স কাটা যাবে না তো!
 - কাস্টমার কেয়ারের এক্সিকিউটিভ অজ্ঞান!

   46) বল্টু পরীক্ষায় ফেল করল। একেবারে ডাবল জিরো পেল। কিন্তু বল্টু হতাশ। তার কাছে মনে হচ্ছে সবগুলো উত্তর ঠিক
 দিয়েছে সে। বল্টু তার রেজাল্ট নিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়লো। ছেলের আত্মবিশ্বাস দেখে বল্টুর বাবা গেলেন স্কুলে।
 বল্টুর বাবা: দেখি কী লিখেছে আমার ছেলে! যে কিছুই হলোনা।
 শিক্ষক: এই নিন। নিজ চোখে আপনার পণ্ডিত ছেলের খাতা দেখে নিন।
 # খাতায় প্রশ্ন ও বল্টুর জবাব।
 ১. বরকত কোন আন্দলনে শহীদ হন ?
 বল্টুর উত্তর: তার জীবনের শেষ আন্দোলনে।
 ২. কাজী নজরুল ইসলামকে কোথায় দাফন করা হয় ?
 বল্টুর উত্তর: কবরস্থানে।
 ৩. স্বাধীনতা যুদ্ধে কত জন শহীদ হন ?
 বল্টুর উত্তর: পাকিস্তানি বাহিনী যত জনকে হত্যা করেছে।
 ৪. শহীদ মিনার কোথায় অবস্থিত ?
 বল্টুর উত্তর: যেখানে নির্মান করা হয়েছে সেখান।
 ৫. পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী লোক কে ?
 বল্টুর উত্তর: যার কাছে সবচেয়ে বেশী সম্পত্তি আছে সে।
 বল্টুর বাবা বাসায় এসে বল্টুকে কষে একখান চড় মারলো! বল্টু আবারো হতাশ।
 বাবাকে জিজ্ঞেস করলো: আপনি হলে আমাকে কত নাম্বার দিতেন?

   47) এক ছোকড়া এক মেয়ের বাবার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন-
 ছোকড়া: স্যার, প্রেম জিনিসটা কেমন?
 মেয়ের বাবা: প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃণা করি।
 ছোকড়া: আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।

   48) বল্টু ভোট দিয়ে পোলিং অফিসারকে জিজ্ঞাসা করল : স্যার আঙ্গুলের এই দাগ কি পানি দিয়ে ধুলে যাবে?
 অফিসার : না।
 বল্টু : তা হলে স্যার! সাবান দিয়ে ধুলে যাবে?
 অফিসার : না
 বল্টু : তা-হলে স্যার কত দিন পরে উঠবে?
 অফিসার : (বিরক্ত) এক বছর পর যাবে।
 বল্টু : তাহলে আরও একটু দেবেন স্যার?
 অফিসার : কেন?
 বল্টু : চুলে লাগাব স্যার। আজকাল হেয়ার ডাই গুলো এক সপ্তাহের বেশি থাকে না।
 পোলিং অফিসার অজ্ঞান।

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes 

  

Load comments