Monday, September 30, 2019

ছাত্র শিক্ষকের জোকস ছাত্র ও শিক্ষক বল্টু এবং শিক্ষক বল্টু ও শিক্ষক

 ছাত্র শিক্ষকের জোকস ছাত্র ও শিক্ষক বল্টু এবং শিক্ষক বল্টু ও শিক্ষক বল্টু বনাম শিক্ষক ছাএ শিক্ষক বল্টু vs শিক্ষক বল্টু ও শিক্ষক জোকস


১) শিক্ষকঃ বলো তো, কোনটি আমাদের জন্য অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ, সূর্য না চাঁদ?
ছাত্রঃ চাঁদ, স্যার।
শিক্ষক(অবাক হয়ে): কেন?
ছাত্রঃ চাঁদ আমাদের রাতে আলো দেয় যখন আমাদের প্রয়োজন হয় কিন্তু সূর্য দিনে দেয় যখন আমাদের প্রয়োজন নেই।

২) শিক্ষকঃ শেরশাহ প্রথম ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন ।
ছাত্রঃ কেন স্যার, এর আগে কি ঘোড়ারা ডাকতে পারতো না?

৩) স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!

৪) পরীক্ষার হল থেকে এক ছেলে স্যারের অনুমতি নিয়ে টয়লেটে গেলো। টয়লেটে আগেই একটা বই রাখা ছিলো, প্রশ্নের উত্তর বের করে পড়ে আসতে আসতেই অনেকক্ষণ দেরি হয়ে গেল তার। ফিরে আসতেই স্যার কষে ধমক লাগালেন।
-কী ব্যাপার, টয়লেট থেকে আসতে এতো দেরী হলো কেনো? আর কেউ যাবে না নাকি?
-না স্যার, ওরা ভালো করেই পড়াশোনা করে এসেছে।

৫) শিক্ষকঃ মন্টি, বলো তো হাসা এর ইংরেজী প্রতিশব্দটি কি?
মন্টিঃ লাফ।
শিক্ষকঃ তাহলে হাসাহাসি এর ইংরেজী কি হবে?
মন্টিঃ লাফালাফি স্যার!

৬) শিক্ষকঃ বলো তো বাতেন, ভেজাল এর বিপরীত কি?
বাতেনঃ খাঁটি স্যার।
শিক্ষকঃ গুড।
বাতেনঃ ব্যাড।
শিক্ষকঃ (রেগে) বেআদব!
বাতেনঃ আদব।
শিক্ষকঃ (আরো রেগে) ওঠ!
বাতেনঃ বস।

৭) শিক্ষক ছাত্রকে বললেন, লেখাপড়ায় তুমি বেজায় খারাপ করছো, কাল তোমার বাবাকে স্কুলে আসতে বলবে, তার সাথে পরামর্শ করতে হবে ।
ছাত্রঃ কিন্তু তার জন্য যে ফি লাগবে স্যার ।
শিক্ষকঃ ফি! কিসের জন্য?
ছাত্রঃ আমার বাবা যে উকিল। ফি ছাড়া তো তিনি পরামর্শ করেন না ।

৮) শিক্ষকঃ বলো তো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার পেছনে।
শিক্ষক (রেগে গিয়েঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি। তোমার কিছু হবে না!
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পেছনে অতো মাস্টার লাগালাম, তবু তুই পাশ করতে পারলি না?

৯) স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা আরম্ভ হলো। পরীক্ষার হলে এক ছাত্রী জোরে জোরে কাঁদছে।
শিক্ষকঃ তুমি কাঁদছ কেন?
ছাত্রীঃ আমার রচনা কমন পড়েনি।
শিক্ষকঃ কেন? কী এসেছে?
ছাত্রীঃ এসেছে ‘ছাত্রজীবন’। স্যার, আমি তো ছাত্রী। ‘ছাত্রজীবন’ লিখবো কীভাবে।

১০) রিমন খুবই ফাঁকিবাজ। প্রায়ই দেরি করে স্কুলে যায় আর এজন্য নিত্যনতুন অজুহাতও তার তৈরিই থাকে! তো, একদিন দেরি করে কাসে যাওয়ার পরে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন, রিমন, এতো দেরি হলো কেনো?
রিমন: আর বলবেন না স্যার! রাস্তা আজকে এতো পিচ্ছিল ছিলো যে, এক পা এগুলে ২ পা পিছিয়ে যাই এমন অবস্থা তো এ অবস্থায় পড়লে দেরি তো একটু হবেই।
স্যার: এই অবস্থা হলে তো তোমার আজকে স্কুলেই পৌঁছানোর কথা না! স্কুলে আসলে কিভাবে?
রিমন: কেনো স্যার! স্কুলের দিকে পিছন ফিরে হেঁটে হেঁটে এলাম যে!

১১) বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন, এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।
ছেলেটি হচকচিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কে? আমি?’
শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।

১২) স্কুল পরিদর্শনে এসে ক্লাস নাইনের রুমে ঢুকলেন পরিদর্শক। তখন ইতিহাস ক্লাস চলছিলো। ফার্স্ট বয়কে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘বলোতো, সোমনাথের মন্দির কে ভেঙেছিলো?’
ফার্স্ট বয়: (ভয় পেয়ে) আমি ভাঙিনি স্যার, বিশ্বাস করেন, স্যার, আমি কোনোরকম ভাঙচুর করিনি! আমাকে মাফ করে দেন স্যার।
পরিদর্শক তখন ক্লাস টিচারের দিকে তাকিয়ে বলছেন, ‘কি বলে আপনার ছাত্র এসব উল্টা পাল্টা?’
শিক্ষক: উল্টা পাল্টা নয় স্যার। আমি ওকে সেই ছোটবেলা থেকেই চিনি। খুব ভালো ছেলে স্যার। মন্দির-মসজিদ ভাঙার মতো কোনো কাজ ও করতেই পারেনা।
পরিদর্শক রেগে গিয়ে হেডমাস্টারের কাছে জানতে চাইলেন, ‘এর একটা বিহিত করুন। আপনার সামনেই আপনার ছাত্র আর শিক্ষক মিলে এগুলো কি কথা বলছে?’
প্রধান শিক্ষক: আপনার হয়তো একটু ভুল হচ্ছে স্যার। আমি ইতিহাস শিক্ষককে ব্যক্তিগতভাবে চিনি। সৎ ও সত্যবাদী মানুষ। আমার ছাত্র যদি মন্দির ভাঙতো, তাহলে তিনি সেটা নিশ্চয়ই বলতেন। তাছাড়া আমার ছাত্ররাও খুব ভালো স্যার, ওরা জানালার কাঁচ পর্যন্ত ভাঙেনা, আর আপনি বলছেন মন্দির ভাঙা। আপনি সত্যি সত্যি ভুল করছেন স্যার। পরিদর্শক: !!??!!

১৩) শিক্ষক: রনি, এই ম্যাপে দেখাও তো দেখি আমেরিকা কোথায়?
রনি গিয়ে দেখিয়ে আসার পর
শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার জনি বলতো, আমেরিকা কে আবিস্কার করেছেন?
জনি: রনি, স্যার।

১৪) শিক্ষক: বলোতো মন্টু, উভচর কাকে বলে?
মন্টু: যা জলে ও স্থলে উভয় জায়গায় চলতে পারে, তাকে বলে উভচর।
শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার রন্টু একটা উভচর প্রাণীর উদাহরণ দাওতো।
রন্টু: হাঁস, স্যার।

১৫) ছাত্র তার স্যারকে জিজ্ঞেস করল, ‍‌স্যার আপনার মাথায় এত্ত বড় টাক কেন?
এই কথা শুনে স্যার তার চুল ধরে ইচ্ছেমত টেনে দিল।তখন ছাত্রটি বলল, স্যার এটা মুখে বললেই হত, শুধু প্রাকটিক্যাল দেখাতে গেলেন কেন?

১৬) - তাহলে তোমরা তো বুঝতেই পারছো, যে প্রাণীটা পানির মধ্যে থাকে তাকে বলে মাছ। আসিফ, বলতো, পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট্ট মাছ কী?
- স্যার, জীবাণু।
অঙ্কের ক্লাশ চলছে। শিক্ষক এক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘১৫ জন মিলে একটা দেয়াল গাঁথতে ১২ ঘণ্টা সময় লাগে। ৫ জন মিলে সেই দেয়াল গাঁথতে কতোক্ষণ সময় লাগবে?’
ছাত্রটি উত্তর দিলো- ‘ঐ দেয়াল আবার গাঁথতে যাবে কেনো? দেয়াল তো আগের ১৫ জনই গেঁথে দিয়েছে!’

১৭) একদিন ক্লাশে শিক্ষক ছাত্রদেরকে অতিথি পাখি সম্পর্কে বলছিলেন। ঐ যে, যে পাখিগুলো শীতকালে শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য শীতের দেশ থেকে উড়ে উড়ে গরমের দেশে চলে আসে। তো শিক্ষক বলতে বলতে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করলেন, ‘আচ্ছা, তোমরা কি বলতে পারবে, অতিথি পাখিরা শীতকালে এতো দূরে উড়ে আসে কেনো?’ এক ছাত্র তখন তখনই দাড়িয়ে উত্তর দিলো, ‘এতো দূর তো আর হেঁটে আসা সম্ভব নয়, তাই উড়ে উড়ে আসে!’

১৮) বিজ্ঞান ক্লাস চলছে। শিক্ষক বোঝাচ্ছেন, আমাদের জন্য অক্সিজেন কতো প্রয়োজনীয়। ‘আমরা আমাদের নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করি। সারাটা দিন আমরা নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করি। তাহলে রাতে আমরা নিঃশ্বাসের সাথে কি গ্রহণ করি?’ সামনের বেঞ্চ থেকে এক ছাত্র দাড়িয়ে বললো, ‘নাইট্রোজেন, স্যার!’

১৯) রতন আজকে ক্লাসে দেরি করে এসেছে। আর যায় কোথায়, কুদ্দুস স্যার ওকে ক্যাঁক করে পাকড়াও করলেন। তার জোড়াবেতে তেল দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কি হে রতন, এতো দেরি করে এলে কেন? রাস্তায় খুব জ্যাম ছিলো বুঝি?’ রতন গোবেচারার মতো মুখ করে বললো, ‘আজ্ঞে না স্যার। আমি তো ঘুমাতে ঘুমাতে স্বপ্ন দেখছিলাম। দেখছিলাম কি, আমি ফুটবল ম্যাচ খেলছি। তো ৯০ মিনিট শেষ হয়ে গেলো, কেনো দলই কোনো গোল দিতে পারলো না। খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালো। তাতেও কোনো গোল হলো না। এরপরে হলো টাইব্রেকার। তাতে অবশ্য আমরাই জিতলাম। কিন্তু এই অতিরিক্ত সময়ও তো আমাকে ঘুমাতে হলো। নইলে যে খেলাটাই পণ্ড হয়ে যায়। আর তাতেই দেরি হয়ে গেলো! কি করবো স্যার, পুরো খেলা নষ্ট হতে দেয়া যায় না, তাই না স্যার?’

২০) ইতিহাস ক্লাশে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন- ‘বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?’
নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫!
নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!

২১) স্কুলে পরীক্ষার সময় সবাই গণহারে দেখাদেখি করে লিখছে। সামনের বেঞ্চের একজন স্টুডেন্ট লিখলো সম্রাট শাহজাহান দুঃসময়ে ভাঙ্গিয়া পড়িতেন না। পিছনের বেঞ্চের একজন স্টুডেন্ট এটা দেখে লিখতে গিয়ে লিখলো সম্রাট শাহজাহান দুঃসময়ে জাঙ্গিয়া পরিতেন না।

২২) টীচার: এই ছেলে তুমি ক্লাসে ঘুমাচ্ছ কেন?
স্টুডেন্টঃ- ম্যাডাম আপনার কন্ঠ এত সুইট…শুনতে শুনতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি টেরই পাইনি…!
টীচারঃ- তাহলে অন্য স্টুডেন্টরা কেন ঘুমাচ্ছে না?
স্টুডেন্টঃ- কারন ওরা আমার মত আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছে না, তাই

২৩) একদিন এক ক্লাক তার এক বন্ধুকে বলল , জানিস কাল থেকে আমার অফিস দু সপ্তাহ ছুটি । বন্ধুটি জানতে চাইল , কি ভাবে ? কাল থেকে আমি এক সপ্তাহ ছুটিতে যাচ্ছি । তার পরের সপ্তাহে আমার বস ছুটিতে যাচ্ছেন।

২৪) মহিলা টাইপিস্ট পুরো দেড় ঘন্টা লেট করে অফিসে এলো | দেরির কারন জানতে চাইলেন বড়কর্তা | টাইপিস্ট বললেন, আমি ঠিক সময়ে আসতে চেয়েছিলাম . কিন্ত একটা যুবক আমাকে ফলো করছিলো | : কিন্ত টাই বলে দেড় ঘন্টা লেট? : কি করবো বলুম যুবকটি যে বড্ড ধীরে ধীরে হাটঁছিল |

২৫) ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল এর ইংরেজি কি হবে? : এটার ইংরেজি পারি না স্যার | আরবিটা পারি | : আরবিটা পার ? ঠিক আছে বল | : ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন

২৬) টিচার: এই আবুল বলতো জনক কয় প্রকার?
ছাত্র: স্যার জনক হল ২ প্রকার৷ একটা হল 'জাতির জনক' আর আরেকটা হল 'আশঙ্কাজনক'৷ (ছাত্র এত সোজা প্রশ্ন শুনে দাঁত কেলিয়ে ফটাফট দাড়িয়ে উত্তর দিল)
টিচার: উত্তর শুনে টিচার রেগে গিয়ে বলল, তোর উত্তর হয় নাই৷ আরও এক প্রকার জনক আছে৷ আমি তোরে এখন বেত দিয়া পিটাইমু৷ আর সেইটা হবে তোর জন্য 'বিপদজনক'৷
ছাত্র: স্যার আপনেরটাও হয় নাই৷ আরও এক প্রকার জনক আছে৷ আমি এখন খিচ্চা দৌড় দিয়া পলামু৷ আর সেইটা হবে আমার জন্য 'সুবিধাজনক'৷
তখন পাশ থেকে আরেক ছাত্র উঠে বলল,
স্যার: আরেক প্রকার জনক আছে৷ আপনে যদি দৌড়াইয়া আবুইল্লারে না ধইরা আনতে পারেন, তবে সেইটা হবে আপনার জন্য 'লজ্জাজনক'৷

২৭) কলেজে যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে। এক পর্যায়ে শিক্ষক এক ছাত্রকে দাঁড় করালেন এবং বললেন
শিক্ষকঃ আচ্ছা ধর, তুমি চেয়ারে বসেছ চেয়ার মাটিতে স্পর্শ করে আছে অর্থাৎ তুমি মাটিতে বসেছ। এ রকম একটা উদাহরণ দাও তো?
ছাত্রঃ ধরুণ স্যার, আপ্নিন মুরগী খেয়েছেন আর মুরগি কেঁচো খেয়েছে সুতরাং আপনি কেঁচো খেয়েছেন।
শিক্ষকঃ খুব হয়েছে । বস।

২৮) শিক্ষক দ্বিতিয় শ্রেণীর ছাত্রী পড়াচ্ছেন বাড়িতে
শিক্ষকঃ বলতো ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।
ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে স্যারের মাথা।
ছাত্রীর বাবাঃ বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।
ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে বাবার মাথা।
ছাত্রীর ভাই, বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।
ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে ভাইয়ার মাথা, এরপর মা।
ছাত্রীর মাঃ বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

২৯) ছাত্রীঃ এবার বুঝেছি ‘মাই হেড’ মানে সবার মাথা।
শিক্ষকঃ বলো তো! টেবিলে যদি পাঁচটা মাছি থাকে, আর একটি মাছি থাপ্পর দিএয় মেরে ফেলা হয় তাহলে টেবিলে আর কয়টা মাছি থাকবে?
ছাত্রঃ একটা স্যার।
শিক্ষকঃ অবাক হয়ে, কিভাবে?
ছাত্রঃ সবগুলো উড়ে যাবে, শুধু মরাটা পড়ে থাকবে।

৩০) স্যার:কিরে তর মন খারাপ কেন ..।।
ছাএ:স্যার কই নাতো!!
স্যার:আরে লজ্জা পাওয়ার কি আছে,
আমাকে বন্ধু ভেবে বলতো।। . .
ছাএ:আর বলিস না দোস্ত,তোর মেয়েটা আমাকে আর আগের মত ভালবাসে না ।
স্যার:বেঁ-হুশ ।

Friday, September 20, 2019

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes

 বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes  



 1) মনোবিজ্ঞানী : যদি দুনিয়াটা পাল্টে দিতে চান তাহলে বিয়ে করার আগেই সে চেষ্টা করুন।
 পাত্র : কেন? বিয়ের পরে সমস্যা কী?
 মনোবিজ্ঞানী : কারণ বিয়ের পর আপনি দুনিয়া তো দূরের কথা নিজের ঘরে টিভির চ্যানেলটাও নিজের ইচ্ছায় পাল্টাতে পারবেন না!

   2) টিভি দর্শক : মেয়েদের কাছে অতি জনপ্রিয় আমি যেন এক প্রজাপতি সিরিয়ালের সব গৃহিণী চরিত্রকে হরদম হাসিখুশি দেখা যায়। এর কারণ কী?
 পরিচালক : কারণ নাটকে ওই নারীদের কারোরই শাশুড়ি নেই!

   3) সাংবাদিক : নির্বাচনে দাঁড়ানোর প্রেরণা আপনি কার থেকে পেলেন?
 মহিলা প্রার্থী : আমার স্বামীর কাছ থেকে।
 সাংবাদিক : সেটা কিভাবে? যদি একটু বুঝিয়ে বলেন।
 মহিলা প্রার্থী : এতে বোঝাবুঝির আর কী আছে? যতবার আমি ওর সঙ্গে লড়েছি, আমিই জিতেছি!

   4) ঈদের ছুটিতে তোর ভাবীকে বাপের বাড়ি পাঠাতে রেলস্টেশনে গিয়েছিলাম।
 তো?
 ওকে ট্রেনে তুলে দিয়ে বিদায় জানাতে গিয়ে খুশির চোটে ট্রেনের ইঞ্জিনে চুমু দিয়ে ফেলেছিলাম!

   5) এক মহাধরিবাজ ঠিকাদার মহাসড়কের বড় একটি কাজের কন্ট্রাক্ট পাবার চেষ্টা করছিলেন। শেষতক প্রতিষ্ঠানের বড়কর্তার সঙ্গে মোটা টাকার ঘুষে কাজটি পেতে অলিখিত চুক্তিতে আবদ্ধ হলেন।
 প্রজেক্ট ডাইক্টের সেইমত ফাইলে লিখে দিলেন, Approved.
 কিন্তু দুদিন অপেক্ষার পরও ঠিকাদার চুক্তিমত টাকা দিতে এল না। এমনকি ফোন পর্যন্ত ধরে না। তিনি খুব রেগে গেলেন- কিন্তু করার কিছু নেই। ফাইলে তো নিজ হাতে Approved লিখে ফেলেছেন!
 এসময় মুশ্কিল আসান হিসেবে এগিয়ে এল তার এইট পাস পিওন। সে বলল, কোনো চিন্তা করবেন না স্যার। আমি চেয়ারম্যানের টেবিল থেইকা ফাইলটা নিয়ে আসছি আবার।
 আপনি Approved শব্দটির আগে Not লিখে দিন। বড় বড় পাস দেওয়া বড় কর্তা তাই করলেন, হয়ে গেল Not Approved।
 এই ওষুধে কাজ হলো।
 দুদিন পর ঠিকাদার এলেন টাকাভর্তি ব্যাগ নিয়ে। কিন্তু ভেজাল তো যাও হওয়ার হয়ে গেছে। মুখের সামনে রসগোল্লা- কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার সাহেব তা গিলতে পারছেন না। কারণ, এইট পাস পিওনের কথায় তিনি নিজ হাতে Not Approved লিখে ফেলেছেন ফাইলে! এবার কী উপায়!
 এবারও মোক্ষম বুদ্ধি নিয়ে হাজির সেই তিরিশ বছরের অভিজ্ঞ এইট পাস পিওন। হাল্কা হাসি দিয়ে বললো, কোনো চিন্তা করবেন না, বস! আমি আছি না! আমি ফাইলটি আবার নিয়ে আসছি। আপনি Not এর পরে এবার একটি e বসিয়ে দিন। হয়ে যাবে Note Approved.
 বড় বড় ইঞ্জিনিয়ারিং পাস দেওয়া বড় কর্তা আবারো স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন আর পিওনের বুদ্ধির প্রশংসা করলেন। ঘোষণা করলেন তার জন্য ঘুষের বড় এক পার্সেন্টেজ।
 এখন কর্তা খুশি, পিওন খুশি, ঠিকাদার খুশি। সবাই হাসি, সবাই খুশি, হাসি-খুশী। শুধু জনগণ এর পরিণাম ভোগ করবে…

   6) একবার দশজন রাজনীতিবিদকে বহনকারী একটি বিমান দূর গ্রামে বিধ্বস্ত হলো।
 খবর পেয়ে রাজধানী থেকে উদ্ধারকারী দল রওনা হলো। ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সন্ধ্যা প্রায়।
 দেখা গেল, গ্রামবাসীরা ইতোমধ্যে দশজনকেই দাফন করে ফেলেছে। সারিবদ্ধ দশটি কবর।
 উদ্ধারকারী দলনেতা জানতে চাইলেন, সবাই কি ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন?
 গ্রামবাসী : না, কবর দেওয়ার আগ পর্যন্ত দুইজন বলছিলেন যে, তারা মারা যাননি। কিন্তু আমরা সে কথায় কর্ণপাত করিনি।
 জানেনই তো রাজনীতিবিদদের সব কথা বিশ্বাস করতে নেই!

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes 

   7) দৌড়ে পোস্ট অফিসে ঢুকলেন পলাশ। হাঁপাতে হাঁপাতে পোস্টমাস্টারকে বললেন: স্যার, স্যার... আমার স্ত্রীকে খুঁজে পাচ্ছি না।
 সম্ভবত কিডন্যাপ্ড হয়েছে...
 পোস্টমাস্টার: আপনি ভুল করেছেন! এটা পোস্ট অফিস, পুলিশ স্টেশন না।
 লজ্জিত হাসি দিয়ে পলাশ: সরি, ভুল হয়ে গেছে! খুশির চোটে কী করি কই যাই- সব ওলট পালট হয়ে গেছে...

   8) মন্টুর বাপ : হুজুর, রোজা রেখে কি নিজের বউরে আই লাভ ইউ বলা যাবে?
 হুজুর: স্ত্রীকে মোহাব্বতে নিষেধ নাই। কিন্তু...
 মন্টুর বাপ: কিন্তু আবার কী, হুজুর!
 হুজুর: রোজা রেখে মিথ্যা বলাটা ঠিক হবে না, ভাই সাহেব!

   9) মন্টুর মা স্বপ্নে দেখলো তার মৃত্যু হয়েছে এবং স্বর্গবাস হয়েছে তার।
 একদিন স্বর্গের বাগানে ঘুরতে ঘুরতে এক দেয়ালের সামনে এসে তাজ্জব হয়ে গেল। দেওয়াল জুড়ে অনেক অনেক ঘড়ি, বিভিন্ন সাইজের তবে কোনো ঘড়িই খুব একটা ঘুরছে না। স্বর্গের এক প্রহরীকে ডেকে জিজ্ঞেস করলো এর কারণ।
 প্রহরী: এসব হচ্ছে মিথ্যা মাপার ঘড়ি। দুনিয়ার সব মানুষের নামের একটি করে ঘড়ি আছে বেহেস্ত আর দোজখ দুইখানেই। আমরা এখানে বেহেস্তবাসীদের মাঝে যারা সবচেয়ে কম মিথ্যুক তাদের ঘড়ি ডিসপ্লে করেছি। তাই দেখতে পাবেন অনেক ঘড়ির কাঁটা হিলছেই না। তেমনি নরকে গেলে দেখবেন এমন একটি দেয়াল আছে সেখানে দুনিয়ার সেরা মিথ্যুকদের ঘড়ি আছে।
 মন্টুর মা: এইখানকার বাকি ঘড়িগুলো কোথায়?
 প্রহরী: গুণমান অনুযায়ী এই কমপ্লেক্সের বিভিন্ন অফিসে, ওয়ার্কস্টেশনে রাখা আছে সেগুলো।
 মন্টুর মা: তাইলে বাপু, আমার মন্টুর বাপের ঘড়িটা কই- একটু দেখাইবা আমারে?
 প্রহরী: সেটাতো আমাদের অফিসে রাখা আছে, কেরানীর টেবিলে।
 মন্টুর মা: সেখানে কেন?
 প্রহরী: ওটাকে টেবিল ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করছে বেচারা। ঘড়িটা এত জোরে ঘোরে যে বাতাস মন্দ বের হয় না...
 জবাব শুনে মন্টুর মা কিছুটা দুঃখিত আর বিব্রত হলেও এটা মনে করে খুশি হলো, যাক বাবা। এতদিনে ওর আসল আমলনামাটা জানা গেল!
 মন্টুর মা: আর আমার নামের ঘড়িটা!
 প্রহরী: ও...ও...ও! সেটার কথা বলছেন! সেটাতো আমাদের জেনারেটর রুমে রাখা হয়েছে। জেনারেটর রুম থেকে আমাদের সবগুলো রুমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়, লাইট জ্বলে, ফ্যান ঘোরে...
 মন্টুর মা: কেন কেন! আমার ঘড়ি জেনারেটর রুমে কেন?
 প্রহরী: কারণ, ওটা দিয়ে জেনারেটরটা ঘোড়ানো হয়... আর এর ফজিলতেই আপনাকে স্বর্গে স্থান দেওয়া হয়েছে, ম্যাম...

   10) শীর্ষ এক ব্যবসায়ীর সাক্ষাত্কার
 সাংবাদিক : রোজার মাসে সব পণ্যের দাম বাড়ান কেন?
 ব্যবসায়ী : আরে ভাই, বোঝেন না কেন? দাম বাড়লে মানুষ কেনাকাটা কম করবে। এতে সংযমটা পরিপূর্ণ হবে।


   11) টনি ব্লেয়ার একবার আমেরিকা সফরে গেলেন। হোয়াইট হাউজে প্রেসিডেন্ট বুশ তাই ব্লেয়ারের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করলেন। ব্লেয়ার খাওয়ার সময় বুশের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করতে করতে বুশকে একটা ধাঁধা জিজ্ঞেস করলেন-
 ব্লেয়ার : আমার বাবা-মায়ের একটি সন্তান, কিন্তু সে আমার ভাইও না বোনও না: বলেন তো সে কে?বুশ : জানি না তো ভাই।
 ব্লেয়ার : ওটা হলো আমি।
 বুশ খুব মজা পেলেন। এরপর এক অনুষ্ঠানে বুশের সঙ্গে ক্লিনটনের দেখা হলে বুশ তাকে ধাঁধাটি জিজ্ঞেস করলেন।
 ক্লিনটন একটু চিন্তা করে জবাব দিলেন-
 ক্লিনটন : মিস্টার প্রেসিডেন্ট, ওটা হলেন আপনি।
 বুশ : হয়নি মিস্টার ক্লিনটন, এর উত্তর হলো টনি ব্লেয়ার!

   12) ছেড়া-ফাটা জিন্স ব্যবসায়ী ফজলু সকালবেলা থানায় হাজির-
 ডিউটি অফিসার : সকাল সকাল থানায় কেন আসছেন ভাই?
 ফজলু : আমার বউয়ের বিরুদ্ধে সেফারেশন কেস দেব। গত ৫ বছর ধরে বউয়ের সঙ্গে আমার কোনো কথা হয় না।
 ডিউটি অফিসার : বাচ্চা-কাচ্চা কয়টা?
 ফজলু : ২টা ছেলে! বড় ছেলে ৪ আর ছোটটা ২ বছর!
 ডিউটি অফিসার : কী বলেন! একটু আগেই বললেন, ৫ বছর ধরে কথা হয় না! তাইলে কিভাবে কি ভাই?
 ফজলু : কী যে বলেন স্যার! বাচ্চা হওয়ার জন্য কি কথা বলতে হয় নাকি!

   13) ট্যাক্সি ড্রাইভারের গাড়ি চালানো দেখে মুগ্ধ হয়ে শিমুল বলল-
 শিমুল : বাহ! তুমি তো বেশ ভালো গাড়ি চালাতে পার। গাড়ি চালাতে কী তোমার খুব ভালো লাগে?
 ড্রাইভার : হ্যাঁ, লাগে। সবচেয়ে বড় কথা, কখন কী করতে হবে, সেই হুকুম দেওয়ার মতো মাথার উপর বস থাকে না।
 শিমুল : এবার ডানদিকে থামো।


   14) প্রেমিকার বাড়ির সামনে প্রেমিকাকে ড্রপ করার সময় সামনে পড়ল প্রেমিকার বাবা। বাবা জিজ্ঞেস করলেন-
 বাবা : ছেলেটা কে?
 প্রেমিকা : আব্বা, উনি পাঠাওয়ের ড্রাইভার।
 বাবা : ভাড়া কত হইছে?
 মেয়ে : একশ টাকা।
 বাবা : এই নাও, দিয়ে বিদায় করো।
 ছেলে : ধন্যবাদ, ফুচকার দোকানে খরচ হওয়া একশ টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য।

   15) ট্রেনে এক টি টি এক সাধু কে বলল.....
 টি টি : কোথায় যাবেন?
 সাধু : যেখানে রাম জন্মেছিল :
 টি টি : টিকিট আছে?
 সাধু : না।
 টি টি : তাহলে চলুন ..
 সাধু : কোথায়?
 টি টি : যেখানে কৃষ্ণ জন্মেছিল

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes 

   16) বাস কন্ডাক্টর: লেডিস সিটে বসেছো কেন আঙ্কেল? তোমরা তরুণরা যদি এমন করো...
 মন্টু: ফেসবুকে লিজা নামের যে মেয়ের সঙ্গে রসালো চ্যাট করছো গত একমাস ধরে- সেটা কিন্তু মামা আমি। তোমরা মুরুব্বিরা যদি এই বয়সে এমন করো...
 এই শক সামলাতে পারলো না কন্টাডক্টর- মাথা ঘুরে পড়ে গেল.

   17) বল্টুর মামা: কিরে! তোর রেজাল্টের খবর কী? এ প্লাস পেয়েছিস?
 বল্টু: না মামা! এ প্লাস পাইনি।
 বল্টুর মামা: তো এ মাইনাস?
 বল্টু : না মামা, আমিতো ফেল করেছি।
 বল্টুর মামা: আর এই কথা তুমি এমন হেসে হেসে খুশি হয়ে বলছিস? মানে কী?
 বল্টু: পাশের বাসায় নুসরাতও ফেল করেছে তাই।
 বল্টুর মামা: মানে কী? ঐ মেয়ের ফেলের সাথে তোর পাশ- ফেলের কী সম্পর্ক!
 বল্টু: আছেতো! ওর বাবা বলেছিল যে, ও ফেল করলে ওকে রিকাসাওয়ালার সাথে বিয়ে দিবে।
 বল্টুর মামা: আরে! ঐ রিকসাওয়ালার সাথে তোর কী সর্ম্পক!
 বল্টু: (লাজুক ভাব) আর আমার বাবা বলেছিল যে, ফেল করলে আমাকে রিকসা কিনে দিবে। আমাকে রিকসা চালাতে হবে, তাই।

   18) ডান্স পার্টি হচ্ছে। এক স্মার্ট যুবক তার চেয়েও লম্বা সুন্দরী এক তরুণীকে তার সাথে নাচার আমন্ত্রণ জানালো।
 মেয়ে : ধন্যবাদ। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে আমি নাচি না।
 ছেলে : সরি! মিস, আপনার যে বাচ্চা হবে তা আমি জানতাম না।

   19) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এক ব্রিগেডিয়ার ম্যানহোলে পড়ে গেলেন। কিন্তু সাত দিনেও তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছিল না।পরে এক সাংবাদিক তাকে টেনে তুললো।
 সাংবাদিক: আপনি সাত দিন যাবত কুয়োয় পড়ে ছিলেন! কেউ টেনে তুললো না! কেন?
 ব্রিগেডিয়ার: আমার ব্রিগেডের অধীনস্থ অফিসার ও সৈনিকরা অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু দড়ি দিয়ে টেনে যখন আমাকে প্রায় তুলে ফেলে, তখনই ওদের চোখ পড়ে যায় আমার ব্যাজের ওপর, সাথে সাথে ওরা দড়ি ছেড়ে দিয়ে আমাকে স্যালুট দেয়, আমি আবার কুয়োর মধ্যে পড়ে যাই।
 সাংবাদিক: তারপর?
 ব্রিগেডিয়ার: এভাবে দিন চারেক চললো। আমাকে কেউ তুলতে পারে না। পাড়ে উঠতেই স্যালুট এবং দড়ি ছেড়ে দেওয়া, তারপর ঝপাৎ! ঘটনা জানার পর আমাকে উদ্ধারে স্বয়ং তিন বাহিনীর প্রধানরা চলে আসলেন। তারা পরিস্থিতি দেখে ব্যাপক আলোড়িত হলেন এবং সবাইকে সরিয়ে দিয়ে তিন স্যার মিলে দড়ি টেনে আমাকে তোলা শুরু করলেন। আমি প্রায়ই উঠে গিয়েছিলাম... সাংবাদিক: ফের উঠেই গিয়েছিলেন! এর মানে কি? এবার কী হলো?
 ব্রিগেডিয়ার: আমি যখন কুয়োর পাড়ে উঠে গেছি প্রায়, তখন দেখলাম তিন বাহিনীর সর্বোচ্চ তিন বস একসঙ্গে আমার সামনে দাঁড়িয়ে। বোঝেন অবস্থা! জীবনে এমন ঘটনা কমই ঘটেছে। এবার আমিই দড়ি ছেড়ে দিয়ে স্যালুট দিলাম। ব্যস, ফের ঝপাৎ... শেষে খবর দেওয়া হলো আপনাকে। সাংবাদিক তো আর আর্মিকে স্যালুট দেয় না। আর আর্মিও সাংবাদিককে দেয় না... তাই...

   20) ১ম ব্যক্তি : ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
 ২য় ব্যক্তি : কেন! কোথাও যায়নি তো!
 ১ম ব্যক্তি : কেন মজা করছেন ভাই?
 ২য় ব্যক্তি : মজা কেন করবো? বিশ বছর ধরে দেখছি, রাস্তাটা এখানেই আছে।

   21) শাশুড়ি তার তিন জামাইয়ের ভালোবাসা পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিলো-
 প্রথম দিন : শাশুড়ি পুকুরে ঝাপ দিলো। প্রথম জামাই বাঁচানোর জন্য পুকুরে লাফ দিলো। শাশুড়ি খুশি হয়ে তাকে একটি গাড়ি দিলো।
 দ্বিতীয় দিন : শাশুড়ি আবার পুকুরে ঝাপ দিলো। দ্বিতীয় জামাইও তাকে বাঁচালো। শাশুড়ি তাকেও একটি বাইক গিফট করলো।
 তৃতীয় দিন : শাশুড়ি আবার পুকুরে ঝাপ দিলো। তিন নম্বর জামাই মনে করলো, আমার ভাগ্যে তো সাইকেল ছাড়া কিছু নেই। তাই সে আর ঝাপ দিলো না। ফলে শাশুড়ি মারা গেল!
 পরদিন তৃতীয় জামাই একটা বিএমডব্লিউ পেল। কারণ শ্বশুর খুশি হয়ে তাকে এটা উপহার দিয়েছে।

   22) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বল্টুর গর্ভবতী স্ত্রীকে-
 নার্স : অভিনন্দন, আপনার ঘর আলোকিত করে ছেলে এসেছে।
 বল্টু : আরি বাবা! কী টেকনোলজির যুগ।
 নার্স : এ কথা বলছেন কেন?
 বল্টু : আমার বিবি হাসপাতালে আর ছেলে ঘরেই হলো।

   23) নিজের ভাগ্য জানতে মেরিনা গেল জ্যোতিষীর আস্তানায়-
 মেরিনা : কদিন হলো ডানহাতটা খুব চুলকাচ্ছে। কিসের লক্ষণ বলুন তো?
 জ্যোতিষী : হুম! কোটিপতির সাথে তোর বিয়ে হবে।
 মেরিনা : বামহাতের তালুও চুলকায়।
 জ্যোতিষী : বলিস কী? তোর তো বিদেশযাত্রা শুভ!
 মেরিনা : আমার ডান পা-টাও কিন্তু একটু একটু চুলকাচ্ছে।
 জ্যোতিষী : দূর হ বেটি, তোর চুলকানি আছে। জলদি ডাক্তার দেখা।

   24) ছোট্ট পিল্টু খুব বুদ্ধিমান, নারীদের সম্মান করতে পিছপা হয় না।
 একদিন বাসে এক মহিলা দাঁড়িয়ে ছিল! তো পিল্টু বলে উঠল-
 পিল্টু : আন্টি আমি উঠে যাই, আপনি আমার জায়গায় বসে যান।
 এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে মহিলা বল্টুকে ধমক দিয়ে এক চড় দিলো! পিল্টু বলল-
 পিল্টু : আন্টি, চড় মারলেন কেন?
 মহিলা : আমি কি তোর বাবার কোলে বসবো?

   25) একদল ডাকাত ব্যাংক ডাকাতি করা শেষে তারা দেখলো তাদের একজনের কালো মুখোশ খুলে গিয়েছে।তাদের ধারণা হলো তাদেরকে লোকে চিনে ফেলেছে। এই ডাকাতির সময় সেখানে ছিল পল্টু আর বল্টু।
 ডাকাতদের একজন খপ করে একজন ধরে বলল. . .
 ডাকাত : এই, তুই আমাদের ডাকাতি করতে দেখছিস?
 লোকটি : হা, আমি তোমাদের ডাকাতি করতে দেখছি।
 এ কথা শুনে ডাকাতদল দিল তাকে গুলি করে।
 ডাকাতদের আরেকজন ধরলো ব্যাংকের গার্ডকে. . .
 ডাকাত : এই, তুই কী আমাদের ডাকাতি করতে দেখছিস?
 গার্ড : দেখবো না মানে! আমার বন্দুক কেড়ে নিয়ে তোমরাই আমাকে আহত করে এই ডাকাতি করছো।
 এ কথা শুনে ডাকাতদল দিল গার্ডকেও গুলি করে।
 এবার বল্টুকে ধরলো ডাকাত
 ডাকাত : এই, তুই কিছু দেখছোস?
 বল্টু : (কিছুক্ষণ চিন্তা করে) না ভাই, আমি কিছু দেখি নাই। তবে...
 ডাকাত : তবে কী?
 বল্টু : আমার বউ দেখেছে!

   26) এক লোক স্টেশন মাস্টারকে বলছেন-
 লোক : ভাই, সিলেটের ট্রেনটা কখন ছাড়বে?
 মাস্টার : সাড়ে আটটায়।
 লোক : আর চট্টগ্রামেরটা?
 মাস্টার : এগারোটায়।
 লোক : তাহলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেনটা যাবে কখন?
 মাস্টার : আরে, এতো ট্রেনের খবর নিচ্ছেন, আপনি যাবেন কোথায়?
 লোক : না, মানে আমি রেললাইনটা পার হয়ে ওপাশের প্ল্যাটফর্মে যাবো তো।

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes 

   27) মন্টুর ১০ লাখ টাকা হারিয়ে গেছে। তাই সে বিছানায় চিৎপটাং।
 মন্টু তখন ছেলেকে বলছে-
 মন্টু : আমাকে এক গ্লাস পানি দে ভাই।
 স্ত্রী : এসব তুমি কী বলছো? তোমার ছেলেকে তুমি ভাই বলছো।
 মন্টু : এত টাকা হারিয়ে গেলে এমনই হয় মা!
 মেয়ে : বাবা, তোমার মাথা ঠিক আছে তো। তুমি এসব কী বলছো?
 মন্টু : তুমি কে বোন?

   28) দুই ফকিরের কথোপকথন. . .
 ১ম ফকির : আইজকা মতিঝিলে একখান একশ টাকার নোট কুড়ায়ে পাইছিলাম!
 ২য় ফকির : কস কি? তোর তো দেখি বিরাট ভাইগ্য!
 ১ম ফকির : আরে না, নোট খান জাল আছিলো। তাই ফালাইয়া দিছি!
 ২য় ফকির : জাল আছিলো ক্যামনে বুঝলি?
 ১ম ফকির : তুই কোনোদিন একশ টাকার নোটে একের পর তিনটা শূন্য দেখছোস?

   29) পল্টুর মামা আমেরিকা যাওয়ার সময় পল্টুকে জিজ্ঞাসা করলো. . .
 মামা : ভাগ্নে, আমেরিকা থেকে তোর জন্য কী আনবো?
 পল্টু : একমুঠো মাটি।
 মামা : কী? সবাই মামার কাছে মোবাইল, ঘড়ি, ল্যাপটপ চায়। আর তুই চাস মাটি?
 পল্টু : হুম, আমার জন্য মাটিই আনবে। আমি অন্য কিছু চাই না।
 মামা : কেন?
 পল্টু : কারণ তোমার দেওয়া একমুঠো মাটিতে পা রেখে বলবো, আমিও একদিন আমেরিকার মাটিতে পা রেখেছিলাম।

   30) মাঝবয়সী কড়া মেজাজের মহিলা-
 মহিলা : এই যে খোকা, তোমার মা কি জানেন যে, তুমি সিগারেট টানো?
 খোকা : আচ্ছা ম্যাডাম, আপনার স্বামী কি জানেন যে আপনি রাস্তাঘাটে অচেনা লোকদের সঙ্গে কথা বলেন?

   31) লালু বিদেশ থেকে ফেরত এসেছে. . .
 চাচা : লালু, বিদেশে অনেক দিন থাকলা। ইংরেজি তো জানো মনে হয়?
 লালু : তা তো অবশ্যই!
 চাচা : তাহলে বল তো, আমি তোমাকে চিনি ইংরেজি কী?
 লালু : এটা তো সহজ, আই সুগার ইউ!
 চাচা : বাহ্ ভালো! এবার বল তো, ভালোবাসা ইংরেজি কী?
 লালু : ভাব নিয়ে! গুড হাউজ!

   32) ১৯৭২ সালের ঘটনা। সদ্য স্বাধীন দেশ, পাকমোটর নামের জায়গাটা বাংলামোটর নাম হয়েছে। পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার নাম হয়েছে বাংলাদেশ অবজারভার। এমন আরও অনেক পরিবর্তন এসেছে। আসাটাই স্বাভাবিক।কিন্তু অনেক দিনের অভ্যাস আর এক রাজাকার পরিবর্তিত নাম বলতে চাইলনা।
 তিনি রিকশাওয়ালাকে ডেকে বললেন, এই রিকশা, পাকমোটর যাবা?
 রিকশাওয়ালা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি খেপে গেলেন। লোকটির ঠিক পেট বরাবর কষে একটা লাথি দিয়ে রিকসাওয়ালা বললেন, এখনও পাকমোটর কস, এত্ত সাহস তর! তুইতো দেহি রাজাকার! পাক নামের যা পাবি সব বাদ দিয়া বাংলা লাগাবি প্রচণ্ড ব্যথায় অস্থির হয়ে লোকটি গেলেন ডাক্তারের কাছে।
 ডাক্তারকে জানালেন- ডাক্তার সাহেব, কিছু একটা করেন, আমার বাংলাস্থলীতে প্রচণ্ড ব্যথা!

   33) এক অশিক্ষিত লোক তার স্ত্রীকে নিয়ে গেছে শহরের ডাক্তারের কাছে-
 লোক : আমার বউ কি গর্ভবতী?
 ডাক্তার : আগে চেকআপ করতে হবে।
 চেকআপ করার পর-
 লোক : কী হয়েছে বলুন!
 ডাক্তার : আপনার বউ গর্ভবতী নয়। পেটে হালকা গ্যাস হয়েছে।
 লোক : আপনি ফাইজলামি করেন! আমি কি পাম্পার নাকি যে, আমার বউয়ের পেটে গ্যাস হবে!

   34) সমুদ্রে গোসল করতে নেমে ঢেউয়ের সময় একটি ছেলে তার প্যান্ট হারিয়ে ফেলল। উঠে আসতে লজ্জা লাগলেও কিছু হয়নি এমন ভাব করে লজ্জাস্থানে দুহাতে ঢেকে উঠে এলো। একটি মেয়ে সেটা দেখতে পেয়ে বলল.
 মেয়ে : আসল পুরুষ হলে হাত তুলেই হাঁটেন।
 ছেলে : আপনি আসল নারী হলে হাত এমনিতেই সরে যেত।

   35) একটি ভাঙাচোড়া গাড়ির নিলাম হচ্ছে. . .
 ১০ লাখ!
 ২০ লাখ!
 ৩০ লাখ!
 এক লোক গাড়ির অবস্থা দেখে আয়োজককে বলল. . .
 লোক : ভাই এই ভাঙা গাড়ির এত দাম কেন?
 আয়োজক : এই গাড়ির একটি বিশেষত্ব আছে। এ পর্যন্ত গাড়িটা প্রায় পঞ্চাশ বার অ্যাক্সিডেন্ট করেছে।
 লোক : তাতে দাম বাড়ার কী আছে?
 আয়োজক : আসল কথা হচ্ছে- প্রতিবারই শুধু মালিকের বউ মারা গেছে। স্বামী কোনোদিন মরে নাই।

   36) এক মার্কিন নাগরিক হোয়াইট হাইসে ফোন করেছে।
 অপারেটর : ইয়েস, হোয়াইট হাউস থেকে বলছি। বলুন কি বলতে চান, প্লিজ...
 নাগরিক : আমি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে চাই!
 অপারেটর : তুমি কি একটা উজবুক নাকি?
 নাগরিক : মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য এমন হওয়া কি বাধ্যতামূলক?

   37) বাজারে ডিম কিনতে গেলেন ছয় ফুটের বেশি লম্বা লোক।
 বাজারের এক কোনায় ঝুড়ি নিয়ে বসেছেন ডিমওয়ালা।
 ভদ্রলোক ডিমওয়ালার সামনে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ডিমের হালি কত টাকা?
 ডিমওয়ালা: জ্বি, হালি ৩০ টাকা।
 ভদ্রলোক : বলো কী! এত ছোটছোট ডিম ৩০ টাকা! একটু বেশি হয়ে যাচ্ছেনা?
 ডিমওয়ালা এবার ভাল করে ভদ্রলোকের চেহারা দিকে তাকালেন।
 এরপর বললেন:স্যার, অত উঁচু থেকে দেখলে তো ছোটই মনে হইব। একটু বইসা দেখেন।

   38) ম্যানেজার : তুমি নাকি আলমারির চাবি আবারও হারিয়েছ?
 কেরানি : জ্বি স্যার।
 ম্যানেজার : আগে একটা হারিয়েছিলে। তাই এবার তালার সঙ্গে দুটো চাবিই তোমাকে দিয়েছিলাম।
 কেরানি : দুটো-ই হারাইনি স্যার! একটা হারিয়েছি।
 ম্যানেজার : তাহলে অন্যটা কোথায়?
 কেরানি : হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে আগে থেকেই সাবধান ছিলাম। তাই ওটা আলমারির মধ্যেই সংরক্ষণ করে রেখেছিলাম।

   39) ক্লাসে এক মেয়ে বলছে-
 মেয়ে : বল তো, কারা বেশি রাগ করে? ছেলেরা না মেয়েরা?
 ছেলে : অবশ্যই মেয়েরা।
 মেয়ে : কীভাবে?
 ছেলে : আমি যদি তোকে একটা চুমু দেই, তাহলে তুই রাগ করবি কিন্তু তুই আমাকে চুমু দিয়ে দেখ, আমি কখনোই রাগ করব না!

   40) খাবার খেতে খেতে বয়স নিয়ে দাদু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—
 নাতিঃ আচ্ছা দাদু তোমার বয়স কত?
 দাদুঃ কুড়ি বছর।
 নাতিঃ তোমার চুল পেকে গেছে, নাতি নাতনি আছে, তবু তুমি বলছ তোমার কুড়ি বছর! কি বলছ দাদু?
 দাদুঃ আমি যে কুড়ির বেশি গুনতে পারি না। তাই আমার বয়স কুড়ি বছর।
 দাদুঃ আচ্ছা, আমার বয়স না হয় গেল। তোমার বয়স এখন কত ভাই?
 নাতিঃ সাত বছর।
 দাদুঃ সাত? সে তো গত তিন বছর ধরেই বলছ?
 নাতিঃ ঠিকই শুনেছো, দাদু। আমি অন্যের মতো আজ একরকম কাল অন্যরকম কথা বলি না।
 দাদুঃ ও, তাহলে বলতে পারো? তোর বাবার বয়স এখন কত হলো?
 নাতিঃ কেন, দশ বছর।
 দাদুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর হয়েছে।
 নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি। আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন। তাইনা?

   41) বল্টুঃ দাদু ঘুম আসছে না। একটু টিভি দেখবো?
 দাদুঃ টিভি থাক দাদুভাই। তুমি আমার সাথে গল্প কর।
 বল্টুঃ না, টিভি দেখবো।
 দাদুঃ (একটু রাগান্বিত স্বরে) টিভি পরে দেখো।আমার সাথে কথা বলতে ইচ্ছা নেই তোমার?
 বল্টুঃ ওকে। আচ্ছা দাদু আমাদের পরিবার কী সারা জীবন সাতজনেরই থেকে যাবে?
 দাদুঃ মানে?
 বল্টুঃ এইযে, তুমি, দাদি, বাবা, মা, বোন, আমি আর আমাদের বিড়াল ছানা ক্যাটি।
 দাদুঃ এবার আমরা একটা কুকুর কিনবো তখন আমরা আটজন হয়ে যাবো।
 বল্টুঃ কুকুরটা তো বিড়াল ছানাটাকে মেরে ফেলবে তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
 দাদুঃ তুমি বিয়ে করে নতুন বউ আনবে তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাবো।
 বল্টুঃ কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
 দাদুঃ তোমার ছেলে-মেয়ে হলে আমরা আবার আটজন-নয়জন হয়ে যাবো।
 বল্টুঃ কিন্তু তুমি আর দাদি মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
 দাদুঃ হারামজাদা! তুই যা গিয়ে টিভিই দেখ।

   42) বিয়ের কয়েক বছর পর শ্বশুর বল্টুকে ধরলো. . .
 শ্বশুর : এ কি জামাই, বিয়ের ৬ বছরে আমার মেয়ের ৬টি বাচ্চা হয়ে গেল?
 বল্টু : আব্বা, আমি তো আপনাকে কথা দিয়েছিলাম।
 শ্বশুর : কী কথা দিয়েছিলে?
 বল্টু : আমি যত গরিবই হই না কেন, আপনার মেয়ের পেট কখনো খালি রাখবো না!

   43) একবার ক্লাসে পরীক্ষা চলছে। যে শিক্ষক হল পরিদর্শনে আছেন, পুরো হলে চক্কর দিচ্ছেন। ছাত্ররা বিন্দুমাত্র সুযোগ পাচ্ছে না দেখাদেখি বা কথা বলার।
 ঠিক এ সময় একছাত্র শিক্ষককে একটি চিরকুট ধরিয়ে দিলো। সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষক তার চেয়ারে গিয়ে চুপচাপ বসে পড়লেন!
 এই দেখে একছাত্র ওই ছাত্রকে বলল-
 ছাত্র : এই কী ছিল রে চিরকুটে? স্যার যে বসে পড়লেন।
 অপর ছাত্র : লেখা ছিল, স্যার, আপনার প্যান্ট পেছন থেকে ফাটা।

   44) বল্টু তার বউকে নিয়ে কফিশপে গেছে-
 বল্টু : কফিটা তাড়াতাড়ি শেষ করো, ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।
 বউ : হোক, সমস্যা কী?
 বল্টু : আরে বোকা! মূল্যতালিকা দেখনি? হট কফি- ২০ টাকা, কোল্ড কফি- ৫০ টাকা। ঠান্ডা হয়ে গেলে অযথা ৩০ টাকা বেশি দিতে হবে! জলদি খেয়ে নাওতো!
 কফিশপ থেকে বের হয়েই বল্টুর চোখে পড়লো রাস্তার ওপারের রেস্তোরাঁয় গরম গরম জিলাপি বানানো হচ্ছে। বল্টুর বউ বায়না ধরলো: এবার জিলাপি খাব।
 জিলাপি খেতে খেতে বল্টু জিলাপিওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করলো-
 বল্টু: আচ্ছা ভাই আপনি কত বছর ধরে জিলাপি বানান?
 জিলাপিওয়ালা : আমি তো দীর্ঘ ১২ বছর ধরে জিলাপি বানাই, ভাই।
 বল্টু বড় আফসোস করে বললো: এতদিন ধরে জিলাপি বানাচ্ছেন! কিন্তু আজ পর্যন্ত জিলাপিটা সোজা করে বানানো শিখলেন না

   45) হ্যালো! এটা কি কাস্টমার কেয়ার?
 - হ্যাঁ ম্যাডাম বলুন। আমরা কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি।
 - বলছি আমার ছেলেটা আমার সিমটা খেয়ে ফেলেছে।
 - দেখুন, আপনি ওকে ইমিডিয়েট ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান, এখানে ফোন করে সময় নষ্ট করছেন কেন?
 - না আমি বলছিলাম আমার সিমটাতে ২০০ টাকার টক টাইম আছে।
 - তাতে কি?
 - যতক্ষণ না পর্যন্ত সিমটা বের করা হচ্ছে ততক্ষণ আমার ছেলেটা যদি কথা বলে তাহলে আমার ব্যালেন্স কাটা যাবে না তো!
 - কাস্টমার কেয়ারের এক্সিকিউটিভ অজ্ঞান!

   46) বল্টু পরীক্ষায় ফেল করল। একেবারে ডাবল জিরো পেল। কিন্তু বল্টু হতাশ। তার কাছে মনে হচ্ছে সবগুলো উত্তর ঠিক
 দিয়েছে সে। বল্টু তার রেজাল্ট নিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়লো। ছেলের আত্মবিশ্বাস দেখে বল্টুর বাবা গেলেন স্কুলে।
 বল্টুর বাবা: দেখি কী লিখেছে আমার ছেলে! যে কিছুই হলোনা।
 শিক্ষক: এই নিন। নিজ চোখে আপনার পণ্ডিত ছেলের খাতা দেখে নিন।
 # খাতায় প্রশ্ন ও বল্টুর জবাব।
 ১. বরকত কোন আন্দলনে শহীদ হন ?
 বল্টুর উত্তর: তার জীবনের শেষ আন্দোলনে।
 ২. কাজী নজরুল ইসলামকে কোথায় দাফন করা হয় ?
 বল্টুর উত্তর: কবরস্থানে।
 ৩. স্বাধীনতা যুদ্ধে কত জন শহীদ হন ?
 বল্টুর উত্তর: পাকিস্তানি বাহিনী যত জনকে হত্যা করেছে।
 ৪. শহীদ মিনার কোথায় অবস্থিত ?
 বল্টুর উত্তর: যেখানে নির্মান করা হয়েছে সেখান।
 ৫. পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী লোক কে ?
 বল্টুর উত্তর: যার কাছে সবচেয়ে বেশী সম্পত্তি আছে সে।
 বল্টুর বাবা বাসায় এসে বল্টুকে কষে একখান চড় মারলো! বল্টু আবারো হতাশ।
 বাবাকে জিজ্ঞেস করলো: আপনি হলে আমাকে কত নাম্বার দিতেন?

   47) এক ছোকড়া এক মেয়ের বাবার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন-
 ছোকড়া: স্যার, প্রেম জিনিসটা কেমন?
 মেয়ের বাবা: প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃণা করি।
 ছোকড়া: আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।

   48) বল্টু ভোট দিয়ে পোলিং অফিসারকে জিজ্ঞাসা করল : স্যার আঙ্গুলের এই দাগ কি পানি দিয়ে ধুলে যাবে?
 অফিসার : না।
 বল্টু : তা হলে স্যার! সাবান দিয়ে ধুলে যাবে?
 অফিসার : না
 বল্টু : তা-হলে স্যার কত দিন পরে উঠবে?
 অফিসার : (বিরক্ত) এক বছর পর যাবে।
 বল্টু : তাহলে আরও একটু দেবেন স্যার?
 অফিসার : কেন?
 বল্টু : চুলে লাগাব স্যার। আজকাল হেয়ার ডাই গুলো এক সপ্তাহের বেশি থাকে না।
 পোলিং অফিসার অজ্ঞান।

বাংলা সেরা হাসির কৌতুক ফানি এসএমএস bangla funny sms jokes 

  

Saturday, September 14, 2019

সেরা কিছু কৌতুক -বাংলা ফানি জোকস - best Bangla funny joks

সেরা কিছু কৌতুক -বাংলা ফানি জোকস - best Bangla funny joks  


মোরগ : এই শোনো!
মুরগি : আমাকে বলছেন?
মোরগ : হ্যাঁ, আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি। তোমার জন্য আমি সবকিছু করতে পারি।
মুরগি : সত্যি! তুমি আমার জন্য সবকিছু করতে পার? তাহলে কষ্ট করে একটা ডিম পেড়ে দেখাও না!

স্বামী-স্ত্রী শুয়ে আছে। ফোন বাজছে। বেজেই চলেছে।একপর্যায়ে স্ত্রী উঠে ফোন ধরতে গেলেন।
স্বামী টের পেয়ে বললেন: আমাকে চাইলে বলবে আমি বাসায় নাই।
স্ত্রী ফোন ধরে বললো: ও এখন বাসায়...
স্বামী ক্রুদ্ধ ভঙ্গিতে বিছানায় উঠে বসে: তোমাক কী বলতে বললাম আর তুমি কী বললা!
স্ত্রী: ওটা আমার কল ছিল...

জজ: স্বামীর মাথায় চেয়ার দিয়ে আঘাত করেছেন আপনি, কেন?
অভিযুক্ত নারী: কারণ, টেবিলটা ওঠাতে পারছিলাম না, হুজুর। অনেক ওজন ছিল ওটার… তাই চেয়ার দিয়েই...


ফুটপাতে এক বেকারকে শুয়ে থাকতে দেখে এক লোক বলল-

লোক: ওই ব্যাটা, আরামে ঘুমায় আছোস, কাম করতে পারোছ না?
বেকার: কাম কইরা কী করমু?
লোক: কাম করলে টাকা কামাইতে পারবি।
বেকার: টাকা কামাইয়া কী করমু?
লোক: টাকা কামাইলে বাড়ি-গাড়ি হইবো।
বেকার: বাড়ি-গাড়ি দিয়া কী করমু?
লোক: আরামে ঘুমাইতে পারবি।
বেকার: তো আমি এতক্ষণ কী করতাছিলাম?



বাংলা ক্লাসের ম্যাডাম ক্লাসে এসে সবাইকে বললো :কপাল –শব্দ দিয়ে একটা বাক্য রচনা করতে..
বল্টু তার খাতায় লিখলো :কপাল আমার ভিজে গেলো চোখেরই জলে
এই লেখা দেখে ম্যাডাম বল্টুকে একটা জোড়ে থাপ্পর দিলো এবংজিঙ্গেস করলো..
ম্যাডাম : গাঁধা ,চোখের জলে কি কখনো কপাল ভিজে ?
বল্টু : ম্যাডাম পরের লাইনটা হলো :পা দুটি বাধা ছিলোগাছের ঐ ডালে !!
ম্যাডাম : বেহুশ !!


বিয়ে মানে ম্যারিজ-এর সৃষ্টি তিনটি আংটি অর্থাৎ রিং-এর বন্ধনে।
এর প্রথমটা হচ্ছে এনগেজমেন্ট রিং,
দ্বিতীয়টি ওয়েডিং রিং আর
তৃতীয়টি হচ্ছে সাফারিং!

হাশেম আলীর শখ হয়েছে নির্বাচনে দাঁড়াবেন।তারপর তিনি যথারীতি দাঁড়িয়েও গেলেন। ভোট গণনা শেষে দেখা গেল যে,হাশেম আলী ভোট পেয়েছেন মোট তিনটি। ঝাঁটা হাতে ছুটে এলেন তাঁর স্ত্রী। রাগে গজগজ করতে করতে বললেন, মিনসের ঘরে মিনসে, তোমার নিশ্চয় অন্য কোনো মেয়ের সঙ্গে লটরপটর আছে! নইলে ৩ নম্বর ভোটটা দিল কে?



দাদা :তার নাতীকে বলছে, যা পালা তাড়াতাড়ি ।তুই আজকে স্কুলে যাস নাই তাই তোর টিচার বাড়িতে আসছে।
নাতী :আমি পালাবো না, তুমি বরং পালাও কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছে তাই স্কুলে যাইনি।


রোগী ও ডাক্তারের মধ্যে কথপোকথন-

রোগী: ডাক্তার সাব! বেশি দিন বাঁচোনের কোনো উপায় আছে কি?
ডাক্তার: যান বিয়ে করে ফেলুন।
রোগী: ক্যান? বিয়া করলে কি বেশি দিন বাঁচন যায়?
ডাক্তার: তা বলতে পারব না। তবে এটা বলতে পারি যে আপনি বিয়ে করার পর আর বেশি দিন বাঁচার চেষ্টাই করবেন না।

শিক্ষক : বল তো ল্যাবদা শিক্ষকের স্থান কোথায়?
ল্যাবদা : কেন স্যার আমার পিছনে।
শিক্ষক : শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শিখিসনি হতচ্ছাড়া? তোর কিচ্ছু হবে না।
ল্যাবদা : কেন স্যার বাবাই তো বলেন, তোর পিছনে এত মাস্টার লাগালাম তবু তুই পাশ করতে পারলিনা।


স্বামী : আমার স্ত্রী আয়নায় নিজেকে ভালকরে দেখে মুখ ভেটকে বলল,‘’আমাকে কি বাজে দেখতে হয়ে গিয়েছে।বুড়ি বুড়ি দেখতে, মোটা, কুৎসিত লাগছে।আমাকে অনুপ্রেরণা দিতে এখনি একটু প্রশংসা কর।‘’

স্বামী : তোমার দৃষ্টিশক্তি কিন্তু এখনও পারফেক্ট গিন্নি।ব্যস ঝগড়া শুরু।


মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে ...

OFFICER , ক্যাডেট পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল : ‘’তোমার হাতে এটা কি ?
পল্টু : ‘’Sir, এটা বন্দুক ...!’’
OFFICER : ‘’না ! এটা বন্দুক না ! এটা তোমার ইজ্জত , তোমার গর্ব , তোমার মা হয় মা !,
তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট বল্টুকে জিজ্ঞেস করল : ‘’তোমার হাতে এটা কি ?’’
বল্টু : ‘’Sir, এটা পল্টুর মা , ওর ইজ্জত , ওর গর্ব !আমাদের আন্টি হয় আন্টি !’’

বল্টু আর তার স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়ার পর-
বল্টুর স্ত্রী : এবার কিন্তু আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হবো!
বল্টু : এই নাও চকোলেট খাও।
বল্টুর স্ত্রী : থাক থাক, আর রাগ ভাঙাতে হবে না।
বল্টু: না রে পাগলি, শুভ কাজের আগে একটু মিষ্টি মুখ করতে হয়!

একজন স্ত্রী তার স্বামীকে তার (স্ত্রী) সম্পর্কে বর্ননা করতে বলেছে…

স্বামী বর্ণনা করছে, “তুমি হচ্ছো A,B,C,D,E,F,G,H,I,J,K”
স্ত্রী জানতে চাইলো, “এর মানে কি?”
স্বামীঃ Adorable, Beautiful, Cute, Delightful, Elegant,Foxy, Gorgeous, Hot”
স্ত্রীঃ ওহ, কী যে সুন্দর! মন ভরে গেলো। ওগো,
বাকী তিনটা I,J,K-তে কী হয় গো?
স্বামীঃ I’m Just Kidding!!!



ছেলেপক্ষ গেছে মেয়ে পক্ষের বাড়িতে। কথাবার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেয়া হলো-

মেয়ে: তো, কী সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলে: সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে: কী ইচ্ছা?
ছেলে: আপনার সঙ্গে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।
মেয়ে: উফফ! আপনি কি রোমান্টিক।
ছেলে: ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেটা না। ব্যাপার হলো... আপনি যেই পরিমাণ মেক-আপ করেছেন, বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবে না।


শরিফ আর সাকিব দুই বন্ধু। তাদের মধ্যে কথা হচ্ছে-

সাকিব : আচ্ছা, বল তো, তোকে যদি পুনর্জন্ম নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, তুই কী হয়ে জন্ম নিবি?
শরিফ : তেলাপোকা।
সাকিব : কেন?
শরিফ : কারণ আমার স্ত্রী ওই একটা জিনিসই ভয় পায়!


বল্টু : স্যার, এবার আমার বেতনটা একটু বাড়িয়ে দিলে ভালো হতো।
স্যার : কেন?
বল্টু : গত সপ্তাহে বিয়ে করেছি। তাই আগের বেতনে দু’জনের চলাটা বেশ কষ্ট হবে স্যার।
স্যার : শুনুন, অফিসের বাইরের কোনো দুর্ঘটনার জন্য অফিস কোনোভাবেই দায়ী নয়। আর তার জন্য জরিমানা দিতেও অফিস রাজি নয়।


স্যার : কিরে মন খারাপ কেন?
রফিক : স্যার কই নাতো।
স্যার : আরে লজ্জা পাওয়ার কি আছে, বন্ধু ভেবে বলে ফেল।
রফিক : আর বলিস না দোস্ত। তোর মেয়েটা আমাকে আর আগের মতো ভালোবাসে না।

দুই মাতাল বন্ধু রাতে মদ খেয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আরেক জনকে বলছে-

১ম মাতাল : দেখ তো আকাশে চাঁদ নাকি সূর্য।
২য় মাতাল : ওটা সূর্য।
১ম মাতাল : নারে ওটা চাঁদ।

এ নিয়ে ওরা যখন তর্ক করছিলো তখন আরেকজন তাদের পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। তখন ১ম মাতাল বললো-

১ম মাতাল : ভাই বলেন তো আকাশে চাঁদ নাকি সূর্য?
লোক : ভাই আমি বলতে পারবো না, আমি এই এলাকায় নতুন এসেছি।


এক ফকির পিচ্চি মেয়েকে বলছে-

ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটা।
পিচ্চি : আমি বেটা না, বেটি।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি।
পিচ্চি : আমার নাম স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে স্বর্ণা।
পিচ্চি : আমার পুরা নাম নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
পিচ্চি : হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে! এবার মাফ করেন।

Tuesday, September 10, 2019

বাছাইকৃত সেরা কিছু ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি | Best bangla Facebook States photo

ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি
ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি

স্মার্ট ফেসবুক স্ট্যাটাস
স্মার্ট ফেসবুক স্ট্যাটাস

মেয়েদের নিয়ে মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস
মেয়েদের নিয়ে মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস

ফেসবুক স্ট্যাটাস বাংলা
ফেসবুক স্ট্যাটাস বাংলা

শিক্ষণীয় স্ট্যাটাস
শিক্ষণীয় স্ট্যাটাস

মেয়েদের নিয়ে মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস
মেয়েদের নিয়ে মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস

মেয়েদের নিয়ে মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস
মেয়েদের নিয়ে মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস 

bangla facebook status
bangla facebook status

ইসলামিক ফেসবুক স্ট্যাটাস
ইসলামিক ফেসবুক স্ট্যাটাস

Funny Bangla facebook status
Funny Bangla facebook status

Bengali Love caption for fb Dp
Bengali Love caption for fb Dp

smile status in bengali
smile status in bengali

মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস
মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস

বন্ধুর ছবিতে মজার কমেন্ট
 বন্ধুর ছবিতে মজার কমেন্ট

বন্ধুর ছবিতে মজার কমেন্ট
বন্ধুর ছবিতে মজার কমেন্ট

বাংলা ফানি ফেসবুক কমেন্ট
বাংলা ফানি ফেসবুক কমেন্ট

মেয়েদের ফটো কমেন্ট
মেয়েদের ফটো কমেন্ট

ফেসবুক ফটো কমেন্ট কালেকশন
ফেসবুক ফটো কমেন্ট কালেকশন

বাংলা ফানি ফেসবুক কমেন্ট
বাংলা ফানি ফেসবুক কমেন্ট

অসাধারণ কমেন্ট
অসাধারণ কমেন্ট

সেরা কমেন্ট
সেরা কমেন্ট


 

Tuesday, September 3, 2019

PSC exam results method by SMS mobile2019 , পিএসসি পরীক্ষা রেজাল্ট ২০১৯


Alternative Link: PSC Result 2019

SMS Method to get PSC Result 2019 by Mobile SMS

SMS format for General students:
NEW FORMAT: DPE / IBT <space> ID No and send to 16222
Example: DPE 11905
DPE<space>Thana/Upazila Code Number<space>Roll Number<space>Year and Send to 16222
SMS format for Ebtedayee students:
EBT<space>Thana/Upazila Code Number<space>Roll Number<space>Year Send to 16222

psc result; psc result 2019 www dpe gov bd; psc result bd; www psc result com; PSC RESULT 2019; P S C Result; dperesult teletalk com bd; medical admission rescrutiny result bd; www psc result 2019; www psc edu result com; www dpe teletalk result gov bd; bd psc result categories; http//result gov bd com/psc-result-2019-dpeiresul-teletalk-com-bd; www dep result gov bd; which was published the psc result; bd pec result; the results of psc exam 2019; Results psc; pse result all board 2019; pscruselt; psc resut 2019; psc results gov bd 2019; psc results 2019; psc result publist 2019; psc result bd com; psc result bd 2018; dpe teletalk gov bd psc result; psc result 2019 marksheet; dpe teletalk result; psc resul; psc exam result mobi; psc exam result in bd; pec result 2019 bd; p s c result 2019 net; 

  • psc পরীক্ষার ফলাফল দেখুন মার্কশিটসহ, ইবতেদায়ী বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ২০১৯ প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল 2019 প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল ২০১৯ p.s.c পরীক্ষার ফলাফল 2019 প্রাথমিক/ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষা প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল ২০১৯ ইবতেদায়ী বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ২০১৯,psc exam result 2019, psc result 2019 dhaka board, www.dperesult.teletalk.com.bd. psc result 2019, psc marksheet 2019, psc result 2019, psc result 2019, psc result 2019 sylhet board, psc scholarship result 2019

Saturday, August 24, 2019

রবি এসএমএস বান্ডিল প্যাক ২০০- ৫০০-১৫০০ এসএমএস Robi 5tk 10tk 20tk sms bundle pack

রবি এসএমএস বান্ডিল প্যাক ২০০- ৫০০-১৫০০ এসএমএস  Robi 5tk 10tk 20tk sms bundle pack 


রবি 5 টাকায় 200 SMS (যেকোন নাম্বারে) প্যাকটি কিনতে ডায়াল করুন *123*2*7*1# মেয়াদ 30দিন৷

রবি 10 টাকায় 500 এসএমএস (যেকোন নাম্বারে) প্যাকটি কিনতে ডায়াল করুন *123*2*7*2# মেয়াদ 30দিন।

রবি 20 টাকা 1500 SMS (যে কোন নাম্বারে) প্যাকটি কিনতে ডায়াল করুন *123*2*7*3# মেয়াদ 30দিন।

রবি এসএমএস ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *222*12#.



robi sms pack 2019r, obi sms pack 7 daysr, obi sms pack 30 days, robi sms pack 2019 any number,robi sms pack 5 tk,robi sms pack any number 2019

প্রেমের sms, প্রেমের এসএমএস, লাভ Sms,লাভ এসএমএস bangla love sms

প্রেমের sms,  প্রেমের এসএমএস, লাভ Sms,লাভ  এসএমএস bangla love sms



প্রেমের এসএমএস, লাভ Sms,লাভ
এসএমএস,ভালবাসা এসএমএস,বাংলা
Love এসএমএস,Love এসএমএস
বাংলা,ভালোবাসার কবিতা, এস
এম এস, বাংলা এসএমএস, বাংলা
ফেসবুক স্ট্যাটাস, বাংলা ফেসবুক
স্টাটাস,

1) পৃথিবীর যত সুখ যত ভালোবাসা
সবটুকু দিবো আমি তোমায়..... আমার
একটাই আশা তুমি ভূলে যেও না
আমায় । বড় বেশী ভালবাসি
তোমায় ।

2) জোনাকির আলো জেলে
ইচ্ছের ডানা মেলে. মন চায়
হারিয়ে যাই. কোনো এক দুর
অজানায়. যেখানে আকাশ মিশে
হবে একাকার. আর তুমি
”রাজকুমারী“ হবে শুধু আমার.

13) মনটা দিলাম তোমার হাতে
যতন করে রেখো,হৃদয় মাঝে ছোট্ট
করে আমার ছবি এঁকো.স্বপ্ন গুলো
দিলাম তাতে আরও দিলাম আশা ,
মনের মতো সাজিয়ে নিও আমার
ভালবাসা

4) কটি প্রকৃত ভালবাসা হতে
পারে দৈহিক অথবা ঐশ্বরিক| সত্য
ভালবাসা হচ্ছে এমন কিছু যা
শাশ্বত ও অধিক শান্তিপূর্ন|

5) চোখে আছে কাজল কানে
আছে দুল,ঠোট যেন রক্তে রাঙা
ফুল,চোখ একটু ছোট মুখে মিষ্টি
হাসি,এমন একজন মেয়েকে সত্যি
আমি ভালোবাসি।

6) কটা আকাশ হেরে গেলো,,
হারিয়ে তার মন.. অন্য আকাশ হটাৎ
হল চাঁদের প্রিয়জন.. তবুও তার
ভালবাসা চাঁদের ভালো চায়,,
নতুন আকাশ চাঁদকে যেন সুখের
ছোঁয়া দেয়..!!

7) ভালবেসে এই মন, তোকে চায়
সারাক্ষন। আছিস তুই মনের মাঝে,
পাশে থাকিস সকাল সাঝেঁ। কি
করে তোকে ভুলবে এই মন, তুই যে
আমার জীবন।। তোকে অনেক
ভালবাসি

8) যদি বৃষ্টি হতাম...... তোমার
দৃষ্টি ছুঁয়ে দিতাম। চোখে জমা
বিষাদ টুকু এক নিমিষে ধুয়ে
দিতাম। মেঘলা বরণ অঙ্গ জুড়ে তুমি
আমায় জড়িয়ে নিতে,কষ্ট আর
পারতো না তোমায় অকারণে কষ্ট
দিতে..!

9) আমার জীবনে কেউ নেই তুমি
ছাড়া, আমার জীবনে কোনো স্বপ্ন
নেই তুমি ছাড়া , আমার দুচোখ কিছু
খোজেনা তোমায় ছাড়া, আমি
কিছু ভাবতে পারিনা তোমায়
ছাড়া , আমি কিছু লিখতে
পারিনা তোমার নাম ছাড়া,
আমি কিছু বুঝতে চাইনা তোমায়
ছাড়া !

10)  টাপুর টুপুর বৃষ্টি লাগছে দারুন
মিষ্টি, কী অপরুপ সৃষ্টি দেয়
জুড়িয়ে দৃষ্টি, বৃষ্টি ভেজা সন্ধ্যায়
তাজা ফুলের গন্ধয়ে, মনটা নাচে
ছন্দে উতলা আনন্দে, জানু তোমার
জন্য

11) এক পৃথিবীতে চেয়েছি
তোমাকে, এক সাগর ভালবাসা
রয়েছে এ বুকে , যদি কাছে আসতে
দাও, যদি ভালবাসতে দাও, এক জনম
নয় লক্ষ জনম ভালবাসব তোমাকে.

12) ফুলে ফুলে সাজিয়ে রেখেছি
এই মন, তুমি আসলে দুজনে সাজাবো
জীবন, চোখ ভরা স্বপ্ন বুক ভরা আশা,
তুমি বন্ধু আসলে দেবো আমার সব
ভালবাসা...

13) হৃদয় জুড়ে আছ তুমি,সারা জীবন
থেক.আমায় শুধু আপন করে,বুকের
মাঝে রেখ.তোমায় ছেড়ে
যাবনাতো,আমি খুব দূরে.ঝড়
তোপান যতই আসুক,আমার জীবন
জুড়ে"

14) পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে ধনী।
যার একটি সুন্দর মন আছে,, যার মনে
নাই কোন অহংকার,, নাই কোন
হিংসা। আছে শুধু অন্যের জন্য
ভালোবাসা.

15) যদি চাদঁ হতাম সারা রাত
পাহারা দিতাম!যদি জল হতাম-
সারা দেহ ভিজিয়ে দিতাম।যদি
বাতাস হতাম-তোমার কানে চুপি
চুপি বলতাম-আমি তোমাকে
ভালবাসি.

16) মিষ্টি চাঁদের মিষ্টি
আলো,বাসি তোমায় অনেক
ভালো.মিটি মিটি তারার
মেলা,দেখবো তোমায়
সারাবেলা. নিশিরাতে শান্ত
ভুবন, চাইবো তোমায় সারাজীবন.

17) ফোন করতে পারিনা নাম্বার
নাই বলে, খবর নিতে পারিনা সময়
নাই বলে, দাওয়াত দিতে
পারিনা বেশি খাও বলে, শুধু sms
করি ভালবাসি বলে!

18) রাত যেভাবেই আসুক, নীরবতা
থাকবেই। চাঁদ যেভাবেই থাকুক
জ্যোৎসনা ছড়াবেই। সূর্য যতই
মেঘের আড়ালে থাকুক, পৃথিবীতে
আলো আসবে। R নিজেকে যতই
লুকিয়ে রাখ না কেনো
ভালোবাসা তোমাকে কাছে
টানবেই।

19) তোমার মুখের হাসি টুকু লাগে
আমার ভালো,তুমি আমার
ভালবাসা বেঁচে থাকার আলো।
রাজার যেমন রাজ্য আছে আমার
আছ তুমি,তুমি ছাড়া আমার জীবন শূধু
মরুভুমি।

20) ভালবাসার তালে তালে চলব
দুজন এক সাথে। কাছে এসে পাসে
বসে মন রাখ আমার মনে। শপ্ন দেখ্ব
দুজন মিলে, ঘর কর ছি এক সাথে। আর
কি লাগে প্রিথিবিতে??? বউ আনব
ভালবেসে।

Monday, August 19, 2019

Gp 3gb 108taka Internet package জিপি সিমে ১০৮টাকায় ৩জিবি ইন্টারনেট অফার

Gp 3gb 108taka Internet package জিপি সিমে ১০৮টাকায় ৩জিবি  ইন্টারনেট অফার 


3GB at Tk 108 3GB7 days

Terms & Conditions:

3GB at 108 Tk (Inclusive of SD + VAT + SC ) valid for 7 days
Activation code: *121*3344#
This offer will run until further notice
Offer applicable for all Prepaid and Postpaid customers
Customer can activate unlimited time during this offer period
After expiration (Volume or Validity) of every internet pack maximum PayGo rate will be 5.825  Tk (inclusive VAT, SD & SC)
Unused data volume will be carried forward if the customer purchases the same pack (3 GB at Tk 108) within the active validity period
Dial *121*1*4# to know internet balance
To cancel your internet offer, dial *121*3041#

Thursday, August 8, 2019

JSC -JDC Exam Result 2019 All Education Board Result with marksheet

JSC -JDC Exam Result 2019 All Education Board Result with marksheet 


JSC Result 2019 Full Marksheet
SMS System JSC Exam Result:
JSC <SPACE> DHA <SPACE> ROLL NUMBER SEND TO 16222

JDC Exam Result 2019 SMS method:


JDC <SPACE> MAD <SPACE> ROLL NUMBER SEND TO 16222

N.B: You can Send SMS from any Operator (Teletalk, Banglalink, Grameen Phone, Airtel) to get

JSC -JDC Exam Result 2019 Get From Online 


JSC Result 2019 Comilla Board -COM

JSC Result 2019 Rajshahi Board -RAJ

JSC Result 2019 Jessore Board -JES

JSC Result 2019 Chittagong Board -CHI

JSC Result 2019 Barisal Board -BAR

JSC Result Sylhet Board -SYL

JSC Result Dinajpur Board -DIN

Mymensingh Board JSC Result –MYM

JDC Result 2019 Madrasah Board – MAD


JSC Result Grading System 2019:
This year (2019), JSC Grading System will change. The Authority will publish JSC Result 2019 with New Grading System. No optional Subject is now available on JSC Exam. Only 7 subjects Exam held on the JSC Exam for regular students. Here, Regular Students means who have attended on the JSC Examination 2019. First, see the Mark Range, Letter Grade and Reserved GPA for JSC Result 2019. It is available on the below table:

Marks Range Grade Points Letter Grade
80 to 100 Marks 5.00 A+
70 to 79 Marks 4.00 A
60 to 69 Marks 3.50 A-
50 to 59 Marks 3.00 B
40 to 49 Marks 2.00 C
33 to 39 Marks 1.00 D
0 to 32 Marks 0.00 F
The total GPA will count for making CGPA. We are giving now an Example which will help you to understand your GPA Making. Imagine, you have got the desire Marks/Letter Grade/GPA on the JSC Exam.

Subject Name Point Grade
BANGLA 5.00 A+
ENGLISH 5.00 A+
MATHEMATICS 5.00 A+
SCIENCE 5.00 A
BANGLADESH & GLOBAL STUDIES 4.00 A
RELIGION STUDIES 4.00 A+
ICT 5.00 A
Your Total GPA will be = 5.00 + 5.00 + 5.00 + 5.00 + 4.00 + 4.00 + 5.00 = 33.00; so, your CGPA is 33.00/7 = 4.71.

No Optional Subject is now available on JSC Examination like PSC. So, the Student won’t get any extra (Additional) point from this. To get a GPA of 5.00 in JSC Exam 2019, Students must have to get a GPA of 5.00 in all subjects. If any single subject will miss, GPA 5.00 will miss.


education board result,web based result,jsc result 2019,jdc result 2019 madrasah board
hsc result 2019,education board result 2019, education board result 2019, www.educationboardresults.gov.bd 2019,jsc exam result 2019, jfc result 2019
jsc result 2019, jsc result 2019 marksheet, jsc result 2019 dhaka board, jsc result date 2019, education board result 2019, web based result

জেএসসি বৃত্তির ফলাফল ২০১৯,জে এস সি পরীক্ষার রেজাল্ট 2019, জেএসসি রেজাল্ট ২০১৯,jsc পরীক্ষার রুটিন 2019, jsc বৃত্তি রেজাল্ট 2019, জেএসসি বৃত্তির ফলাফল ২০১৯, জি এস সি পরীক্ষার রেজাল্ট 2019, jsc রেজাল্ট 2019